December 22, 2015

শিক্ষকদের উঁচু বেতন স্তরে নেয়া হবে: শিক্ষামন্ত্রী

পেন ড্রাইভ থেকে উইন্ডোজ ইনস্টল করুন খুব সহযে আর জেনে নিন কিভাবে উইন্ডোস এর iso ফাইল বানাবেন



Top of Form
Bottom of Form
যারা নিয়ম জানে না তাদের জন্য আজ আমি আপনাদের জানাব যে কি করে win -xp,7,8,8.1 খুব সহজে আপনার পেনড্রাইভ কে বুত করে পেনড্রাইভ দিয়ে win সেটআপ দিবেন পেনড্রাইভ দিয়ে সেটআপ দিলে আপনার অনেক কম সময় লাগবে জন্য আপনার যা লাগবে আপনি যে win সেটআপ দিবেন তার একটি iso ফাইল পেনড্রাইভ আর দুই টা সফটওয়ার যদি iso ফাইল না থাকে তাহলে দেখে নিন কি ভাবে আপনার উইন্ডোজ ডিস্ক থেকে iso ফাইল বানাবেন পথমে সফটওয়ার টা নামিয়ে নেন

December 6, 2015

এটিএমের পিন নম্বর সাধারণত কেন চার সংখ্যার হয়?

এটিএমের পিন নম্বর সাধারণত কেন চার সংখ্যার হয়? জানুন দারুণ মজার উত্তর

কখনও ভেবেছেন আমার, আপনার এটিএমের পিন নম্বর বা পাসওয়ার্ড সাধারণত কেন চার সংখ্যার হয়? এটিএমের কার্ড হারিয়ে অন্য কারও হাতে পড়ে গেলে তো বিপদ। সেক্ষেত্রে পিন নম্বর মিলিয়ে দিতে পারলেই তো আপনার অ্যাকাউন্ট পুরো ফাঁকা গড়ের মাঠ হয়ে যাবে। তাহলে মনে হয় না, কেন আরও একটু বেশি সংখ্যার হয় না পিন নম্বর? এই যেমন মেল অ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ডও তো নূন্যমত ছয় সংখ্যার হতে হয়। তাহলে এটিএম পিনের ক্ষেত্রে এমন হল কেন?

সুকুমার রায় ছড়া

                                                                    



http://bengirhaque.blogspot.com


                                                                           রামগরুড়ের ছানা
                                                                                সুকুমার রায়
রামগরুড়ের ছানা           হাসতে তাদের মানা,
হাসির কথা শুনলে বলে,
“হাসব না-না, না-না!”
সদাই মরে ত্রাসে— ওই বুঝি কেউ হাসে!
এক চোখে তাই মিটমিটিয়ে
তাকায় আশে পাশে।
ঘুম নাহি তার চোখে           আপনি ব’কে ব’কে
আপনারে কয়, “হাসিস যদি
মারব কিন্তু তোকে!”
যায় না বনের কাছে,           কিম্বা গাছে গাছে,
দখিন হাওয়ার সুড়সুড়িতে
হাসিয়ে ফেলে পাছে!
সোয়াস্তি নেই মনে— মেঘের কোণে কোণে
হাসির বাষ্প উঠছে ফেঁপে
কান পেতে তাই শোনে!
ঝোপের ধারে ধারে           রাতের অন্ধকারে
জোনাক জ্বলে আলোর তালে
হাসির ঠারে ঠারে।
হাসতে হাসতে যারা           হচ্ছে কেবল সারা,
রামগরুড়ের লাগছে ব্যথা
বুঝছে না কি তারা?
রামগরুড়ের বাসা           ধমক দিয়ে ঠাসা,
হাসির হাওয়া বন্ধ সেথায়,
নিষেধ সেথায় হাসা।
 দাদা গো! দেখ্‌ছি ভেবে অনেক দূর—
ভালরে ভাল 
এই দুনিয়ার সকল ভালো,
আসল ভালো নকল ভালো,
শস্তা ভালো দামীও ভালো,
তুমিও ভালো আমিও ভালো,
হেথায় গানের ছন্দ ভালো,
হেথায় ফুলের গন্ধ ভালো,
মেঘ-মাখানো আকাশ ভালো,
ঢেউ-জাগানো বাতাস ভালো,
গ্রীষ্ম ভালো বর্ষা ভালো,
ময়লা ভালো ফর্‌সা ভালো,
পোলাও ভালো কোর্মা ভালো,
মাছ-পটোলের দোল্‌মা ভালো,
কাঁচাও ভালো পাকাও ভালো,
সোজাও ভালো বাঁকাও ভালো,
কাঁসিও ভালো ঢাকও ভালো,
টিকিও ভালো টাকও ভালো,
ঠেলার গাড়ি ঠেল্‌তে ভালো,
খাস্তা লুচি বেল্‌তে ভালো,
গিট্‌কিরি গান শুনতে ভালো,
শিমূল তুলো ধুন্‌তে ভালো,
ঠাণ্ডা জলে নাইতে ভালো,
কিন্তু সবার চাইতে ভালো—
পাঁউরুটি আর ঝোলা গুড়।
ষোল আনাই মিছে
বিদ্যেবোঝাই বাবুমশাই চড়ি সখের বোটে,
মাঝিরে কন, ”বলতে পারিস সূর্যি কেন ওঠে?
চাঁদটা কেন বাড়ে কমে? জোয়ার কেন আসে?”
বৃদ্ধ মাঝি অবাক হয়ে ফ্যাল্ফ্যালিয়ে হাসে।
বাবু বলেন, ”সারা জীবন মরলিরে তুই খাটি,
জ্ঞান বিনা তোর জীবনটা যে চারি আনাই মাটি।”
খানিক বাদে কহেন বাবু, ”বলতো দেখি ভেবে
নদীর ধারা কেমনে আসে পাহাড় থেকে নেবে?
বলতো কেন লবণপোরা সাগর ভরা পানি?”
মাঝি সে কয়, ”আরে মশাই অত কি আর জানি?”
বাবু বলেন, ”এই বয়সে জানিসনেও তা কি
জীবনটা তোর নেহাৎ খেলো, অষ্ট আনাই ফাঁকি!”
আবার ভেবে কহেন বাবু, ” বলতো ওরে বুড়ো,
কেন এমন নীল দেখা যায় আকাশের ঐ চুড়ো?
বলতো দেখি সূর্য চাঁদে গ্রহণ লাগে কেন?”
বৃদ্ধ বলে, ”আমায় কেন লজ্জা দেছেন হেন?”
বাবু বলেন, ”বলব কি আর বলব তোরে কি তা,-
দেখছি এখন জীবনটা তোর বারো আনাই বৃথা।”
খানিক বাদে ঝড় উঠেছে, ঢেউ উঠেছে ফুলে,
বাবু দেখেন, নৌকাখানি ডুবলো বুঝি দুলে!
মাঝিরে কন, ” একি আপদ! ওরে ও ভাই মাঝি,
ডুবলো নাকি নৌকা এবার? মরব নাকি আজি?”
মাঝি শুধায়, ”সাঁতার জানো?”- মাথা নাড়েন বাবু,
মূর্খ মাঝি বলে, ”মশাই, এখন কেন কাবু?
বাঁচলে শেষে আমার কথা হিসেব করো পিছে,
তোমার দেখি জীবন খানা ষোল আনাই মিছে!”

গ্রাম বাংলার ধাঁধা

এটি একটি ধাঁধা। এর মানে কী? আমরা একটু চিন্তা করি। দেখি এর মানে বলতে পারি কিনা। এর অর্থ ঢেঁকি। যারা ঢেঁকি দেখেছি তারা তো জানি, ঢেঁকি শুড় দিয়ে কাজ করে। আর ঢেঁকি চালাতে হয় পা দিয়ে।
এক সময় আমাদের দেশে ধাঁধার প্রতিযোগিতা হতো। দুই দল বা দুই জনের মধ্যে ধাঁধার প্রতিযোগিতা হতো। একজন বা একদল ধাঁধা বলত। অন্যজন বা অপর দল ধাঁধার উত্তর দিত। এভাবে প্রতিযোগিতা চলত। যে ব্যক্তি বা দল বেশি উত্তর দিতে পারত তারা জয়ী হতো।
এক সময় গ্রামে-গঞ্জে বিয়ের আসরে ধাঁধার প্রতিযোগিতা হতো। বিয়ের আসরে বর পক্ষ ও কনে পক্ষের মধ্যে এ প্রতিযোগিতা চলত। দুই পক্ষই চাইত অপর পক্ষকে ঘায়েল করতে। এভাবে জমে উঠত মজার খেলা। বিয়ের আসরে ধাঁধার খেলা দুই পক্ষকেই দিত বাড়তি আনন্দ। সবাই এ আনন্দ উপভোগ করত।
ধাঁধার একটি বৈশিষ্ট্য হলো ছন্দ। ছন্দ মিলিয়ে ধাঁধা ধরা হয়। আর ধাঁধার উত্তর হয় এক বা দুই শব্দে। একেক ধাঁধার এক এক উত্তর। কোনো ধাঁধা ধরা হয় ফল নিয়ে। কোনো ধাঁধায় লুকায়িত থাকে প্রাণী বা উদ্ভিদের নাম। কোনো ধাঁধা অক্ষর নিয়ে। কোনো ধাঁধায় থাকে অঙ্কের হিসাব। কোনো ধাঁধায় লুকায়িত থাকে মানুষের সম্পর্ক।
আগের দিনে মানুষ মুখে মুখেই ধাঁধা তৈরি করত। আর মানুষের মুখে মুখেই তা টিকে থাকত। একজন মানুষ অন্যের কাছ থেকে শুনে শুনেই ধাঁধা মনে রাখত। যেমন: দাদা-দাদি থেকে মা-বাবা ধাঁধা শুনেছে, আবার মা-বাবা থেকে শুনেছে ছেলে-মেয়েরা। মানুষের জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে এসব ধাঁধা তৈরি হতো।
এবার আমরা কিছু ধাঁধা পড়ি আর উত্তর খুঁজে বের করি।
১.
তিন তের দিয়া বার
নয় দিয়া মিলানী কর।
আমার স্বামীর নামটি এই,
পার করে দাও নাইওর যাই।
২.
রামের বামেতে বসি নই আমি সীতা,
উড়িষ্যা নগরে, মোর আছে এক মিতা।
৩.
গাছে নাই, পাতায় নাই
ফুলে আছে, ফলে আছে।

৪.
এ ঘর যাই, ও ঘর যাই
দুম দুমাইয়া আছাড় খাই।
৫.
নয়া জামাই গোসল করে,
টুপি থাকে মাথার পরে।
একশ কলস পানি দাও
তবু শুকনা তার গাও।
[উপরের ধাঁধাগুলোর উত্তর : ১. ষাইট্যা ( ৩ x ১৩ + ১২ + ৯ = ৬০); ২. র বর্ণ; ৩. ল বর্ণ; ৪. ঝাঁটা; ৫. কচু গাছ]

মজার ১০ ধাঁধা

এক কিশোরী কিছুদিন হলো গাড়ি চালাতে শিখেছে। তো হলো কি, একদিন সে একটি একমুখো (ওয়ান ওয়ে) রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিল কিন্তু উল্টোদিক দিয়ে। ওই রাস্তায় কিন্তু দারুণ কড়াকড়ি, রাস্তার উল্টোদিকে গেলেই যখন তখন পুলিশ এসে ধরবে। কিন্তু মেয়েটাকে কোনো পুলিশই কিন্তু কিচ্ছু বলল না! কেন বলতে পার? ভেবে দেখ তো!
এই তো গেল এক নম্বর ধাঁধা। এ রকম আরো মজাদার ৯টা ধাঁধা মেলাবার চেষ্টা কর দেখি। মেলাতে পারলে তো তোমার বুদ্ধির তারিফ করতেই হবে। সবশেষে উত্তরগুলো দেওয়া থাকছে। মিলিয়ে নিও। আর হ্যাঁ, এই ধাঁধাগুলো ছোটদের জন্য এক মজার ওয়েবসাইট ব্রেইনডেন থেকে নেওয়া।
বাকি ৯ ধাঁধা
২. আমেরিকায় বসবাসকারী কোনো মানুষকে কেন কানাডায় কবর দেওয়া যায় না?
৩. কোনো পুরুষের জন্য কি তার বিধবা স্ত্রীর বোনকে বিয়ে করাটা ঠিক হবে?
৪. এক লোক আয়তকার আঙ্গিকে বাড়ি বানাল। এর সব কটি দিকই দক্ষিণমুখের সুবিধা আছে। এখানেই হেঁটে এল এক তাগড়া ভালুক। ভালুকের গায়ের রং কী?
৫. তিনটে আপেল থেকে দুটি আপেল তুমি নিয়ে নিলে। তোমার কাছে আর কয়টা আপেল থাকল?
৬. একটি কুকুর একটি জঙ্গলে কতদূর পর্যন্ত দৌড়াতে পারবে?
৭. এক ফুটবলের পাগল বলল, সে খেলা শুরু হওয়ার আগেই খেলার স্কোর বলতে পারবে। কীভাবে পারবে?
৮. তোমাকে বলা হলো আগুন জ্বালাতে। তোমাকে এ জন্য দেওয়া হয়েছে কেরোসিন, কাগজ, মোমবাতি, ম্যাচবাক্স আর উলসুতা। কোনটা আগে জ্বালাবে?
৯. চীনের ছেলেরা জাপানি ছেলেদের চেয়ে বেশি ভাত খায় কেন?
১০. যে নারীর এক হাতের সব আঙুল নেই, তাকে কোন শব্দ দিয়ে পরিচয় করিয়ে দেওয়া যাবে?
উত্তর
২. জীবিত মানুষকে তো আর কবর দেওয়া যাবে না!
৩. লোকটা যদি মৃতই হয় তাহলে সে বিয়ে করবে কী করে?
৪. ভালুকের রং হবে সাদা, কারণ সবদিক দক্ষিণমুখো বাড়ি কেবল দক্ষিণ মেরুতেই সম্ভব।
৫. দুটো আপেল নিলে তোমার কাছে তো দুটো আপেলই থাকবে!
৬. পুরো জঙ্গল পর্যন্ত। তারপর জঙ্গল পেরিয়ে দৌঁড়ুবে।
৭. এটা বলা তো খুবই সহজ। ফুটবল খেলা শুরু হওয়ার আগে সবসময়ই স্কোর ০-০!
৮. অবশ্যই ম্যাচের কাঠি!
৯. কারণ চীনে ছেলের সংখ্যা জাপানে ছেলের সংখ্যার অনেক বেশি!
১০. স্বাভাবিক। কারণ কারো এক হাতে যদি সব আঙুল, মানে ১০টি আঙুলই থাকে; সে তো অস্বাভাবিক!
আর হ্যাঁ, প্রথম ধাঁধার জবাবটা তো ভুলেই গিয়েছিলাম দিতে। উল্টোপথে এগোলেও মেয়েটাকে পুলিশ কেন ধরেনি জানো? কারণ মেয়েটা তখন হাঁটছিলো! গাড়ি চালনা করছিলো না। উল্টোদিকে গাড়ি চালালে আইন ভাঙার প্রশ্ন আসতো, তাই না?

রবি ঠাকুরের গল্পগুচ্ছ

একটি অসাধারন গল্প

একদিন একটা গরীব ছেলে রাস্তায় হাঁটছিলো। সে তার লেখাপড়ার খরচ জোগাড় করার জন্য ঘরে ঘরে গিয়ে বিভিন্ন জিনিস বিক্রি করতো । ছেলেটার গায়ে ছিলো একটা জীর্ন মলিন পোষাক। সে ভীষণ ক্ষুধার্ত ছিলো। সে ভাবলো যে পরে যে বাসায় যাবে , সেখানে গিয়ে সে কিছু খাবার চাইবে। কিন্তু সে যখন একটা বাসায় গেলো খাবারের আশা নিয়ে, সে ঘর থেকে একজন সুন্দরী মহিলা বেরিয়ে এলেন । সে খাবারের কথা বলতে ভয় পেলো। সে খাবারের কথা না বলে শুধু এক গ্লাস পানি চাইলো । মহিলা ছেলেটার অবস্থা দেখে বুঝলেন যে সে ক্ষুধার্থ । তাই তিনি ছেলেটাকে একটা বড় গ্লাস দুধ এনে দিলেন । ছেলেটা আস্তে আস্তে দুধটুকু খেয়ে বলল" আপনাকে আমার কত টাকা দিতে হবে এই দুধের জন্য?" মহিলা বলল "তোমাকে কোন কিছুই দিতে হবে না । ছেলেটা বলল "আমার মা আমাকে বলেছেন কখনো করুণার দান না নিতে । তাহলে আমি আপনাকে মনের অন্তস্থল থেকে ধন্যবাদ দিচ্ছি ।" ছেলেটার নাম ছিলো স্যাম কেইলি । স্যাম যখন দুধ খেয়ে ঐ বাড়ি থেকে বের হয়ে এল, তখন সে শারীরিকভাবে কিছুটা শক্তি অনুভব করলো । স্যাম এর বিধাতার উপর ছিলো অগাধ বিশ্বাস । তাছাড়া সে কখনো কিছু ভুলতো না ।

অনেক বছর পর ঐ মহিলা মারাত্মকভাবে অসুস্থ হয়ে পরলো । স্থানীয় ডাক্তাররা তাকে সুস্থ করতে চেষ্টা করেও ব্যার্থ হল । তখন তাকে পাঠানো হলো একটা বড় শহরের নামকরা হাসপাতালে । যেখানে দুলর্ভ ও মারাত্মক রোগ নিয়ে গবেষণা ও চিকিৎসা করা হয় ।

ডা: স্যামকেইলি কে এই মহিলার দায়িত্ব দেওয়া হলো । যখন ডাঃ স্যাম কেইলি শুনলেন যে মহিলা কোন শহর থেকে এসেছেন , তার চোখের দৃষ্টিতে অদ্ভুত একটা আলো যেন জ্বলে উঠলো । তিনি তাড়াতাড়ি ঐ মহিলাকে দেখতে গেলেন । ডাক্তারের এপ্রোন পরে তিনি মহিলার রুমে ঢুকলেন এবং প্রথম দেখাতেই তিনি মহিলাকে চিনতে পারলেন । তিনি মনে মনে সিদ্ধান্ত নিলেন যে , যেভাবেই হোক তিনি মহিলাকে বাঁচাবেনই । ঐ দিন থেকে তিনি ঐ রোগীর আলাদাভাবে যত্ন নেওয়া শুরু করলেন । অনেক চেষ্টার পর মহিলাকে বাঁচানো সম্ভব হলো ।

ডাঃ স্যাম কেইলি হাসপাতালের একাউন্টেন্টকে ঐ মহিলার চিকিৎসার বিল দিতে বললেন, কারণ তার সাইনছাড়া ঐ বিল কার্যকর হবে না । ডাঃ স্যাম কেইলি ঐ বিলের কোণায় কি যেনো লিখলেন এবং তারপর সেটা ঐ মহিলার কাছে পাঠিয়ে দিলেন । মহিলা ভীষণ ভয় পাচ্ছিলেন বিলটা খুলতে। কারণ তিনি জানেন যে এতো দিনে যে পরিমাণ বিল এসেছে তা তিনি সারা জীবনেও শোধ করতে পারবেন না ।

অবশেষে তিনি বিলটা খুললেন এবং বিলের পাশ দিয়ে লেখা কিছু কথা তার দৃষ্টি আকর্ষণ করলো । তিনি পড়তে লাগলেন "আপনার চিকিৎসার খরচ হলো পুরো এক গ্লাস দুধ।" এবং বিলের নিচের সাইন করা ছিলো ডাঃ স্যাম কেইলির নাম।
 
Moral:- মানুষকে সাহায্য করুন , যতটা আপনার পক্ষে সম্ভব । হয়তো এই অল্প সাহায্যের ফল হিসেবে আপনি এমন কিছু পাবেন যা কখনো আপনি চিন্তাই করেননি!
 

ফ্রি এন্টি ভাইরাস সমাহার

সুন্দরী মেয়েদের মন জয় করার কৌশল

আপনি হয়ত যাকে পছন্দ করেন তার পছন্দের তালিকাতেই আপনি নেই। কাঙ্খিত মেয়েটির কারো সাথে সম্পর্ক নেই আপনি জানেন, আপনিও তার তুলনায় অযোগ্য না। তারপরেও কেন আপনি তার মনের মধ্যে ঢুকতে পারছেন না। আপনি কৌশলগত কারনেই হয়ত তার মনে নিজের আসনটা করে নিতে পারছেননা। সঠিক কিছু মনস্তাত্তিক কৌশল প্রয়োগ করতে পারলেই আপনার বহু কাঙ্খিত সুন্দরীকে নিজের করে পাবেন। শুধু নিচের দেয়া পদক্ষেপ গুলো অনুসরণ করুন আপনার সাফল্য আসবেই। আজ তেমন কার্যকরী ও সহজ পদক্ষেপ আপনাদের জানিয়েছেন সফল প্রেমিক মেহেদী ফারহান খান সেতু।

সুন্দরীর স্বভাব:
যারা সুন্দরী মেয়ে তারা একটু স্বভাবতই সবার সাথে একটু ভাব নিবে কারন তাকে অনেকেই চায় এবং তাদের প্রায় সবাই সুন্দরীদের সাথে ফ্লার্ট করতে চেষ্টা করে যেটার সাথে মেয়েটা একদমই অভ্যস্থ হয়ে উঠেছে বিধায় তার কাছে এগুলো একদমই বিরক্তও লাগতে পারে তাই আপনার বেছ নিতে হবে অন্য পথ এবং অনন্য কৌশল যেটা আপনাকে তার কাছে আলাদা পুরুষ বলে প্রতিয়মান করবে । নিজেকে ইউনিক হিসেবে তুলে ধরতে হবে। নিম্নে আপনার করনীয় তুলে ধরা হল।

রুপের প্রশংসা বাদ দিন:
একটু লক্ষ্য করুন প্রায় সবাই সুন্দরীদের সাথে কথা বলার সময় বলে থাকেন “আপনি অনেক সুন্দরী”, আপনাকে অমুক নায়িকার মতো লাগে, আপনি এত সুন্দর কেন” ইত্যাদি ইত্যাদি। মেয়েরা এসব কথা শুনতে শুনতে আর তাদের কাছে ভাল লাগেনা, লাগে বিরক্তিকর। তবে মেয়েটা যদি এসব কথা শোনার মতো পরিবেশ না পায় তাহলে এসব কথা কাজে দেবে আইকা আঠার মতো। সাধারনত সুন্দরী মেয়েদের বেলায় এমনটা হয়না। এরা কোথাও না কোথাও এসব পরিবেশ অবশ্যই পেয়েছে। তাই প্রথম কথা হলো প্রথমেই তার প্রশংসা করবেননা। এতে তার মনে হবে যে সবাই এটা করে কিন্তু আপনি করেননা । আপনি ওদের থেকে আলাদা।

সুন্দরী মেয়েদের মন জয়
সুন্দরী মেয়েদের মন জয়

অতি আগ্রহ প্রকাশ করবেন না:
আগ্রহ তার প্রতি আপনার অবশ্যই আছে তবে সেটা আপনি প্রকাশ করবেননা । করবেন পরিমিত এবং স্মার্টলি। যাতে করে মনে হয় আপনি অন্যদের থেকে আলাদা কিছু। কোন কিছু এলোমেলো ভাবে প্রকাশ করবেন না এবং আগ বাড়িয়ে কিছু বলতে যাবেন না। পরিবেশ করে তুলুর এবং তার মুখ থেকেই বের করার চেষ্টা করুন।
আকর্ষণীয় উপহার দিন:
উপহার কে না ভালবাসে তাই বিশেষ কোন দিন এলেই তাকে উপহার দিন । তাকে আপনার শেষ্ঠত্ব বুঝে নেয়ার সুযোগ করে দিন। সুন্দর ও দামি উপহার দিন।

তার মন সুন্দর বলুন:
কোন এক সুন্দর কথা বললেই তাকে বলে দিন যে তার মনটা অনেক সুন্দর। এটা তাকে বুঝতে দিন যে আপনি তার সুন্দর মনের জন্যই তাকে পছন্দ করেন।
স্মার্ট থাকুন:
আপনি সব সময় স্মার্ট থাকুন এবং সুন্দর করে গুছিয়ে কথা বলুন। তাকে আপনার ভাল লাগার কথা যখন বলবেন তখন স্মার্টলি তাকে বলে দিন যে তাকে আপনি ভালবাসেন এবং তাকে সুখী করতে আপনি কি কি করতে পদক্ষেপ নিচ্ছেন।

সাহসী পুরুষ হন:
কাঙ্খিত মেয়েটির সামনে সুযোগ এলে আপনার সাহস প্রদর্শন করুন মন্ত্রের মত কাজে দেবে। মনে রাখুন মেয়েরা নিজেকে কোন সাহসী পুরুষের হাতে তুলে দিতে সদা প্রস্তুত। সাহসহীনকে করে ঘ্রিনা।

আপনি সম্পদশালী তা প্রদর্শন করুন:
মেয়ে যেমনই হোকনা কেন সে তার জীবন সঙ্গীকে অবশ্যই আর্থিক সচ্ছল দেখতে পছন্দ করে। আর আপনি যখন তার সাথে কোথাও ঘুরতে যান তখন আপনি আগেই গাড়ি থেকে নেমে তাকে নামায় সাহায্য করুন। ব্যাস আপনার কাজ শেষ এবার লক্ষ্য করুন আপনাকে কেমন করে কত দ্রুত আপন করে নিচ্ছে।

আমাদের মধ্যে অনেকেই তার ভালোবাসার মানুষটাকে মনের কথা বলতে পারে না। মেয়েদের মনও যোগানো তো স্বপ্ন। ভাবছেন কী করে সম্ভব? অবশ্যই সম্ভব! মানুষ পারে না এমন কোনো কাজই পৃথিবীতে নেই। শুধু একটু নিয়ম করে এগিয়ে গেলেই সম্ভব।

আপনার পছন্দের মেয়েটি যতই ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন হোক না কেন, যতই চাপা স্বভাবের হোক না কেন, চেষ্টা করলে সে আপনার ডাকে সাড়া দেবেই। সবার আগে তার ব্যক্তিগত জীবন সম্পর্কে সচেতন হয়ে নিন। কোনো ধরনের জটিলতা বা অন্য সম্পর্ক আছে কিনা জেনে নিন। যদি তা না থাকে তাহলে নিয়ম মেনে এগিয়ে যান, সাত দিনেই আপনার পছন্দের মেয়েটিকে কাছে পেয়ে যাবেন!

১ম দিন: চোখে চোখে কথা বলুন
প্রথম দিনটি অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। কেননা এই দিনে আপনার অস্তিত্ব সম্পর্কে জানাতে হবে। আপনি একজন যিনি তাকে অন্যভাবে লক্ষ্য করছেন এটা তাকে বোঝাতে হবে। পৃথিবীতে চোখের ভাষার উপরে কোনো ভাষাই হয়না। বলা হয়ে থাকে শুধু চোখের ভাষাতেই সমস্ত রাজ্যটাকেই বুঝিয়ে দেয়া সম্ভব। এ কারণে চোখের ভাষাতেই তার সঙ্গে কথা বলুন। তার চোখের আপনাকে আকর্ষণীয় করে তুলুন। দেখবেন পরবর্তী ধাপগুলো অনেকটাই সহজ হয়েছে।

২য় দিন: পরিচিত হোন
দ্বিতীয় দিন যে কাজটি করবেন তা হল তার সাথে একটু অন্তরঙ্গভাবে পরিচিত হবেন। এবার তার সঙ্গে চোখের ভাষায় নয় বরং আপন ভঙ্গিতে কথা বলুন। পূর্ব পরিচয় তো আছেই, এবার পালা আলাপ জমানোর।

৩য় দিন: তার আকর্ষণ ধরে রাখুন
তৃতীয় দিন তার সঙ্গে দেখা হলে বা কথা হলে এমন কোনো কিছু করে বসবেন না যেন আপনার প্রতি তার তৈরি হওয়া আকর্ষণটা হারিয়ে যায়। পারলে সেই আকর্ষণটাকে আরও অনেকটুকু বাড়িয়ে তুলুন। সব ভাবেই আপনার চোখ দুটো অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। চোখই আপনার মনের কথাগুলো বলে দিতে পারে। চোখই আপনার প্রতি তার আকর্ষণটিকে আরও অনেক বেশি বাড়িয়ে দিতে পারে।

৪র্থ দিন: আরেকটু সহজ হন
চতুর্থ দিনে তার সঙ্গে একটু সহজভাবে কথা বলুন। অর্থাৎ এতদিন নিশ্চয়ই একটা বাড়তি ভদ্রতা ধারণ করে কথা বলেছেন। সেই ছদ্মবেশটি আজ উন্মোচন করে ফেলুন। সহজভাবে তার সঙ্গে কথা বলুন, তাঁকে বুঝতে দিন আপনি কেমন। আপনি আপনার বন্ধুদের সঙ্গে ঠিক যেভাবে ফ্রি হয়ে কথা বলেন তার সাথেও সেভাবে কথা বলুন। নিজের ভালো মন্দ কথার ফাঁকে জানিয়ে দিন। দেখবেন আপনার এই মুক্ত মনের কথায় সে আরও অনেক বেশি মুগ্ধ হয়ে পড়বে।

৫ম দিন: আনুষ্ঠানিকভাবে আমন্ত্রণ জানান
পঞ্চম দিনটি আপনার জন্য অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এই দিনে আপনি তাকে আনুষ্ঠানিকভাবে কোথাও যেতে বা খেতে আমন্ত্রণ জানান। সেখানে দুজনে অনেক কথা বলুন। মজার কোনো কথা বলুন যা তিনি শুনে বেশ মজা পাবেন। তার পছন্দ অপছন্দের গুরুত্ব দিন, নিজের ভবিষ্যৎ জীবনের কথা বলুন। তাহলে দেখবেন তিনি আপনার প্রতি বেশ খানিকটা দুর্বল হয়ে পড়েছেন। ফলে আপনার কাজ অনেক দূর এগিয়ে যাবে।

৬ষ্ঠ দিন: তাকে বলতে দিন
ষষ্ঠ দিনে আপনি একেবারেই কথা বলবেন না। এবারে শুধু তাকে বলতে দেবেন। তিনি কী বলেন আপনি তা মনোযোগ দিয়ে শুনুন। দেখবেন তার সব কথাই হবে সব আপনি কেন্দ্রিক। আপনাকে সে অনেক বেশি মূল্যায়ন করে সব কথা বলছে। সূক্ষ্ম দৃষ্টিতে খেয়াল করে দেখবেন আপনার প্রতি তিনি হালকা-পাতলা দুর্বলও হয়ে গেছেন।

৭ম দিন: প্রপোজ করুন
এই দিন আপনার বিশেষ একটি দিন। আপনি এই দিনে কোনো প্রস্তুতি ছাড়াই প্রপোজ করবেন এবং তা খুব সাধারণভাবেই করবেন। আবার ভাববেন না যে আপনি আগে বা এত জলদি প্রপোজ করবেন কেন? বিষয়টিকে এভাবে দেখলে আপনি কখনই জয়ী হতে পারবেন না। বিষয়টি আপনার মনের দিক থেকে দেখবেন। একজনকে আপনার ভালো লেগেছে আপনি তাকে বলছেন। এতে ছোট হওয়ার কিছু নেই। বরং আপনার পছন্দের মানুষটি খুশি হবে। এভাবে সপ্তম দিনে এসে প্রপোজ করে আপনার পছন্দের মানুষটিকে জয় করে নিন। অন্য কথাও সম্পর্ক না থাকলে তিনি আপনাকে ফেরাতে পারবেন না। - See more at: http://www.sharenews24.com/index.php?page=details&nc=53&news_id=42393#sthash.vMQEeWzP.dpuf
আমাদের মধ্যে অনেকেই তার ভালোবাসার মানুষটাকে মনের কথা বলতে পারে না। মেয়েদের মনও যোগানো তো স্বপ্ন। ভাবছেন কী করে সম্ভব? অবশ্যই সম্ভব! মানুষ পারে না এমন কোনো কাজই পৃথিবীতে নেই। শুধু একটু নিয়ম করে এগিয়ে গেলেই সম্ভব।

আপনার পছন্দের মেয়েটি যতই ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন হোক না কেন, যতই চাপা স্বভাবের হোক না কেন, চেষ্টা করলে সে আপনার ডাকে সাড়া দেবেই। সবার আগে তার ব্যক্তিগত জীবন সম্পর্কে সচেতন হয়ে নিন। কোনো ধরনের জটিলতা বা অন্য সম্পর্ক আছে কিনা জেনে নিন। যদি তা না থাকে তাহলে নিয়ম মেনে এগিয়ে যান, সাত দিনেই আপনার পছন্দের মেয়েটিকে কাছে পেয়ে যাবেন!

১ম দিন: চোখে চোখে কথা বলুন
প্রথম দিনটি অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। কেননা এই দিনে আপনার অস্তিত্ব সম্পর্কে জানাতে হবে। আপনি একজন যিনি তাকে অন্যভাবে লক্ষ্য করছেন এটা তাকে বোঝাতে হবে। পৃথিবীতে চোখের ভাষার উপরে কোনো ভাষাই হয়না। বলা হয়ে থাকে শুধু চোখের ভাষাতেই সমস্ত রাজ্যটাকেই বুঝিয়ে দেয়া সম্ভব। এ কারণে চোখের ভাষাতেই তার সঙ্গে কথা বলুন। তার চোখের আপনাকে আকর্ষণীয় করে তুলুন। দেখবেন পরবর্তী ধাপগুলো অনেকটাই সহজ হয়েছে।

২য় দিন: পরিচিত হোন
দ্বিতীয় দিন যে কাজটি করবেন তা হল তার সাথে একটু অন্তরঙ্গভাবে পরিচিত হবেন। এবার তার সঙ্গে চোখের ভাষায় নয় বরং আপন ভঙ্গিতে কথা বলুন। পূর্ব পরিচয় তো আছেই, এবার পালা আলাপ জমানোর।

৩য় দিন: তার আকর্ষণ ধরে রাখুন
তৃতীয় দিন তার সঙ্গে দেখা হলে বা কথা হলে এমন কোনো কিছু করে বসবেন না যেন আপনার প্রতি তার তৈরি হওয়া আকর্ষণটা হারিয়ে যায়। পারলে সেই আকর্ষণটাকে আরও অনেকটুকু বাড়িয়ে তুলুন। সব ভাবেই আপনার চোখ দুটো অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। চোখই আপনার মনের কথাগুলো বলে দিতে পারে। চোখই আপনার প্রতি তার আকর্ষণটিকে আরও অনেক বেশি বাড়িয়ে দিতে পারে।

৪র্থ দিন: আরেকটু সহজ হন
চতুর্থ দিনে তার সঙ্গে একটু সহজভাবে কথা বলুন। অর্থাৎ এতদিন নিশ্চয়ই একটা বাড়তি ভদ্রতা ধারণ করে কথা বলেছেন। সেই ছদ্মবেশটি আজ উন্মোচন করে ফেলুন। সহজভাবে তার সঙ্গে কথা বলুন, তাঁকে বুঝতে দিন আপনি কেমন। আপনি আপনার বন্ধুদের সঙ্গে ঠিক যেভাবে ফ্রি হয়ে কথা বলেন তার সাথেও সেভাবে কথা বলুন। নিজের ভালো মন্দ কথার ফাঁকে জানিয়ে দিন। দেখবেন আপনার এই মুক্ত মনের কথায় সে আরও অনেক বেশি মুগ্ধ হয়ে পড়বে।

৫ম দিন: আনুষ্ঠানিকভাবে আমন্ত্রণ জানান
পঞ্চম দিনটি আপনার জন্য অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এই দিনে আপনি তাকে আনুষ্ঠানিকভাবে কোথাও যেতে বা খেতে আমন্ত্রণ জানান। সেখানে দুজনে অনেক কথা বলুন। মজার কোনো কথা বলুন যা তিনি শুনে বেশ মজা পাবেন। তার পছন্দ অপছন্দের গুরুত্ব দিন, নিজের ভবিষ্যৎ জীবনের কথা বলুন। তাহলে দেখবেন তিনি আপনার প্রতি বেশ খানিকটা দুর্বল হয়ে পড়েছেন। ফলে আপনার কাজ অনেক দূর এগিয়ে যাবে।

৬ষ্ঠ দিন: তাকে বলতে দিন
ষষ্ঠ দিনে আপনি একেবারেই কথা বলবেন না। এবারে শুধু তাকে বলতে দেবেন। তিনি কী বলেন আপনি তা মনোযোগ দিয়ে শুনুন। দেখবেন তার সব কথাই হবে সব আপনি কেন্দ্রিক। আপনাকে সে অনেক বেশি মূল্যায়ন করে সব কথা বলছে। সূক্ষ্ম দৃষ্টিতে খেয়াল করে দেখবেন আপনার প্রতি তিনি হালকা-পাতলা দুর্বলও হয়ে গেছেন।

৭ম দিন: প্রপোজ করুন
এই দিন আপনার বিশেষ একটি দিন। আপনি এই দিনে কোনো প্রস্তুতি ছাড়াই প্রপোজ করবেন এবং তা খুব সাধারণভাবেই করবেন। আবার ভাববেন না যে আপনি আগে বা এত জলদি প্রপোজ করবেন কেন? বিষয়টিকে এভাবে দেখলে আপনি কখনই জয়ী হতে পারবেন না। বিষয়টি আপনার মনের দিক থেকে দেখবেন। একজনকে আপনার ভালো লেগেছে আপনি তাকে বলছেন। এতে ছোট হওয়ার কিছু নেই। বরং আপনার পছন্দের মানুষটি খুশি হবে। এভাবে সপ্তম দিনে এসে প্রপোজ করে আপনার পছন্দের মানুষটিকে জয় করে নিন। অন্য কথাও সম্পর্ক না থাকলে তিনি আপনাকে ফেরাতে পারবেন না। - See more at: http://www.sharenews24.com/index.php?page=details&nc=53&news_id=42393#sthash.vMQEeWzP.dpuf

April 17, 2015

হুমায়ন আহমেদের হিমু উপন্যাস

 হুমায়ুন আহমেদের বিখ্যাত হিমু উপন্যাস টি free download করুন এই লিঙ্ক থেকে
https://www.scribd.com/doc/262080869/Himu-by-Humayun-Ahmed-1993

April 9, 2015

হাতি কি আসলে ই ইদুর কে ভয় পায়?

অনেকের ধারনা ,’কোন ভাবে যদি ইদুর ঢুকে পড়ে হাতির শুড়ের মধ্যে তাহলে আর রক্ষা নেই। শ্বাস রুদ্ধ হয়ে মারা পড়বে বিশাল জানোয়ারটি । আর সেজন্য হাতি জমের মত ভয় পায় ইদুর কে কথাটা একেবারেই মিথ্যে। হাতি ইদুর কে বিন্দু মাত্র ভয় পায়না  । পাওয়ার কোন কারন নেই আসলে।
হাতির খোয়াড়ে ইদুরের ঘোরা ফেরা বহু দেখা যায় । হাতি ফিরেও তাকায়না তার দিকে।ভয়ের কোন লক্ষণই দেখা যায়না তার ভেতর। প্রশ্ন উঠতে পারে অত ছোট প্রানি কে হয়ত দেখতেই পায়না হাতি।ব্যপারটা মোটেও তা নয়। হাতির ঘ্রান শক্তি খুব প্রবল । দৃষ্টি র্দুবল হলেও গন্ধ সে ঠিকই পায় । ইদুর কে ভয় পেলে গন্ধেই সে আতকে উঠত। পায়ের নিচে পিষে মারার চেষ্টা করত ইদুর কে।
মাঝে মাঝে ঘুমন্ত হাতির বিশাল নাকের ছিদ্র দিয়ে ইদুর কে ঢুকে পড়তে দেখা গেছে । চমকে জেগে গিয়ে  এমন হাচি দিয়েছে হাতি র্অথাৎ নাক দিয়ে এত তিব্র গতিতে বাতাস বের করেছে , নাক থেকে বন্দুকের গুলির মতো বেরিয়ে ছিটকে পড়েছে বেচারা ইদুর। ধরমড়িয়ে জেগে উঠেছে হাতি। তার এই চমকে যাওয়াদেখেই হয়তো প্রবাদটা তৈরি হয়েছে -হাতি ইদুরকে ভয় পায়।

April 8, 2015

সূর্যালোক থেকে সাবধান


আজকাল আমাদের সারা দিনের কাজেরমধ্যে অনেকটা সময় জুড়ে থাকে বাইরে ঘোরা ফেরা । তা সে অফিসের কাজেই  হোক কিংবা বাজার করা  অথবা ছেলে মেয়েদের স্কুলে নিয়ে যাওয়া জাতীয় অন্য যে কোন কাজ । আর এতে করে প্রতিদিনই আপনার আমার ত্বক র্সূযা লাকের র্স্পশে আসছে। আমরা ভাবি , রোদে পুড়লে ত্বক শুধু কালো হয়ে যায় । কিন্তু প্রকৃত পক্ষে ক্ষতির মাত্রাটা কালে হয়ার চেয়ে অনেক বেশি। সূর্যের আলোতে রয়েছে আল্ট্রা-ভায়োলেট রে বা অতি বেগুনি রশ্শি।। এটা ত্বকে এমন ক্ষতি করে যা সারতে র্দীঘ সময় লাগে। অনেক ক্ষেত্রে সে ক্ষতি আর পূরন হয়না। অনেক সময় ত্বকে ক্যানসারের কারনও ঘটায় র্সুযের আলো। সুতরাং দেখা যাচ্ছে মানুষের শরিরের জন্য র্সূযালোক যেমন জরুরি ,তেমনি এর আধিক্যও বিপদ ঘটায়। অতিরিক্ত র্সূালোক থেকে  রক্ষা পাবার জন্য নিচের নিয়ম গুলি মেনে চললে উপকার পাবেন।
১। রোদে বেরুনোর সময় কিছুটা বড় সানগ্লাস পরে বের হবেন যাতে চোখ ও চোখের চার পাশের ত্বক ঢাকা থাকে ।
২। ক্ঠার হাড়, বুক ,কাধ, ঠোট , গাল নাক আর চোখের পাতার চার পাশের চামড়া খুব কোমল হয়। তাই রোদের তাপে এই সব নাজুক অংশের ত্বক খুব দ্রুত আক্রান্ত হয়। এই জন্য যখনই বাহিরে বের হবেন তখনই মুখ ছাড়াও দেহের এ সব জায়গায় সানস্ক্রিম যুক্ত ক্রিম লাগাবেন।
৩। অতি বেগুনীরশ্মির জন্য সিথেটিক কাপড় সুপরিবাহি। তাই রোদে বেরোলে যথাসম্ভব সুতি কাপড় পরাই ভাল।

April 7, 2015

pc কে ভাইরাস মুক্ত রাখতে কিছু ফ্রি এন্টিভাইরাস ডাউনলোড link

ফ্রি ডাউনলোড করুন হুমায়ুন আহমেদের ১৫০ টি উপন্যাস

খ” ইউনিট ২০১৩-১৪ শিক্ষাবর্ষ এর প্রশ্নের সমাধান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

শুরুতেই জানিয়ে রাখা দরকার এবছর থেকে ‘খ’ ইউনিটের পরীক্ষা পদ্ধতিতে চলতি ২০১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষ থেকে বিশেষ পরিবর্তন আনা হয়েছে। চলতি শিক্ষাবর্ষে কলা অনুষদের ইংরেজি বিভাগে ভর্তিচ্ছু পরীক্ষার্থীদেরকে বাংলার পরিবর্তে ইলেকটিভ ইংরেজি অংশের উত্তর করা বাধ্যতামূলক। ইলেকটিভ ইংরেজি অংশের উত্তর না করলে কোন শিক্ষার্থী ইংরেজি বিভাগে ভর্তি হতে পারবেনা। প্রশ্নে প্রদত্ত ৫টি বিষয়ের (বাংলা, ইংরেজি, ইলেকটিভ ইংরেজি, সাধারণ জ্ঞান ১, সাধারণ জ্ঞান ২) যেকোনও চারটি বিষয়ে উত্তর করতে হবে। চারটি অংশের অধিক উত্তর করলে পরীক্ষার্থীর উত্তরপত্র বাতিল করা হবে। যারা উচ্চ মাধ্যমিকে বাংলা পড়েনি তাদেরকেও ইলেকটিভ ইংরেজি অংশের উত্তর করতে হবে। তবে যারা উচ্চ মাধ্যমিকে বাংলা পড়েছে এবং ইংরেজি বিভাগে ভর্তি হতে ইচ্ছুক নয় তাদের ক্ষেত্রে ইলেকটিভ ইংরেজি বিষয়ে উত্তর না করলেও চলবে। সেক্ষেত্রে তাদেরকে বাংলা, ইংরেজি ও সাধারণ জ্ঞানের দুটি অংশের উত্তর করতে হবে। সাধারণ জ্ঞানের প্রশ্ন প্রতিবারের মতোই হবে। তবে প্রশ্নে পাঁচটি অংশ করার সুবিধার্থে এবার সাধারণ জ্ঞানের প্রশ্নের দুটি ভাগ থাকবে। যার একটি অংশে থাকতে বাংলাদেশ সম্পর্কিত সাধারণ জ্ঞান এবং অপর অংশে থাকতে আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি সম্পর্কিত সাধারণ জ্ঞান।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় “খ” ইউনিট ২০১৩-১৪ শিক্ষাবর্ষ এর প্রশ্নের সমাধান

Subject: English

Q1. The aim of the writer is to persuade the reader that
the most effective upbringing is the Asian way.
the Western way of upbringing is superior to the Asian ways.
Western children are brighter than Asian children.
both ways of upbringing have advantages and disadvantages.
Q2. To explain the relationship between upbringing and student performance the writer has
provided a dictionary meaning of upbringing.
given statistics of student performance.
compared and contrasted students of two different cultures.
used logic to reach a conclusion
Q3. The word ‘outperform’ means ________.
to surpass
to produce
to achieve
to fall short
Q4. Which is a criticism of Western upbringing made by the writer?
There is not enough respect for authority.
There is not enough memorization.
There is too much stress on creativity.
There is a shortfall of discipline.
Q5. The phrase ‘on the other hand’ is used to signal that the writer will
present the opposite point of view.
conclude the text.
give an example.
elaborate the previous point
Q6. The woman was _________ someone might recognize her.
afraid so
afraid about
afraid that
afraid with
Q7. _________ respect your point of view, I cannot agree.
Much as I
As much I
I also
so much as I
Q8. Choose the mis-matched pair.
immune, protected
nervous, disturbed
neurotic, stable
net, mesh
Q9. She went _______ the big gate _________ the prison _______ the road.
through, of, into
into, by, to
across, inside, over
by, to, on
Q10. From “I Wandered Lonely As a Cloud” we can infer that the poet saw
ten thousand daffodils.
a large number of daffodils.
the milky way and daffodils.
a host of yellow daffodils.
Q11. An “apple of discord” means
a beautiful object
an object of dispute
a favorite thing
a delicious fruit
Q12. The noun of ‘predict’ is
predictable
predicting
prediction
predicted
Q13. Iron __________ for weapons and tools in the Bronze Age.
is generally used
used
generally used
was generally used
Q14. A snake can eat and digest animals much larger than ______.
it
 itself
its
it has
Q15. Of the two boys, Latif is ________ intelligent.
most
more
as
far
Q16. They have tried but failed, ________?
haven’t they
aren’t they
don’t they
didn’t they
Q17. __________ of his obstinacy, we could not reach any conclusion.
Full
Much
Great deal
Because
Q18. My broken ankle is _________ me.
paining
aching
 hurting
wounding
Q19. You may ____________ culture shock by getting _________ to the new way of life.
overcome, accustomed
feel, used
get, expose
need, familiar
Q20. Choose the correct spelling…
Inacessibility
Inaccissibility
Inaccessebility
Inaccessibility
Q21. The word ‘ingenious’ means _________
deceptive
skillful
simple
complicated
Q22. The synonym of ‘commemorate’ is ___________.
overlook
memorize
observe
assert
Q23. The antonym of ‘assail’ is ___________.
attack
befriend
prevail
fly
Q24. Choose the appropriate translation of আমি তোমার জায়গায় হলে ঝুঁকিটি নিতাম না।
Was I you I would not take the risk.
If I were you I could not have taken the risk.
If I was you, I would not take the risk.
If I were in your shoes, I would not have taken the risk.
Q25. In “Jerry” the writer says that when she gave Jerry some candy and apples he
thanked her.
smiled in gratitude.
just looked at her.
did some extra work.

বিষয়ঃ বাংলা

২৬. কর্মধারয় সমাস কোনটি?
দেশত্যাগ
হতশ্রী
অনুদান
ভদ্রমহিলা
২৭. কোন শব্দটি দেশী?
মরিচ
আচার
ঝোল
হালুয়া
২৮. রূপক কবিতায় বাইরের অর্থ হচ্ছে
ভাবার্থ
বাচ্যার্থ
নিহিতার্থ
তাৎপর্য
২৯. বিসর্গের ধ্বনি কখন শোনা যায়?
সংযোজক অব্যয়ে
বিয়োজক অব্যয়ে
বিস্ময়সূচক অব্যয়ে
পদের মধ্যে বিসর্গ থাকলে
৩০. বসন্তের প্রতি কবি বিমুখ কেন?
বরনের আগে বসন্ত এসেছে বলে
শীত কবির প্রিয় বলে
বন্দনাগীতি রচিত হয়নি বলে
রিক্ত শীতের করুণ বিদায়কে ভোলা যাচ্ছে না বলে
৩১. Corrigendum- এর বাংলা পরিভাষা
শুদ্ধিপত্র
অনুরোধপত্র
পুনবিজ্ঞাপন
পুনর্বিন্যাস
৩২. ‘জাগরূক’ শব্দটি ধাতু ও প্রত্যয়যোগে সৃষ্ট হয়েছে এভাবে
জাগ + রূপ
জাগৃ + ঊক
জাগ্র + ঊক
জাগর + উক
৩৩. ‘অর্ধাঙ্গী’ অনুসারে স্বামী যখন পৃথিবী ও সূর্যের দূরত্ব মাপেন, স্ত্রী তখন
চাল মাপেন
বালিশের ওয়াড় মাপেন
শিশুর উচ্চতা মাপেন
রন্ধনশালায় থাকেন
৩৪. কোনটি ভিন্নধর্মী?
উদ্ভাস
প্রদ্যোত
ময়ূখ
শর্বর
৩৫. ‘চমকে উঠে উভয়েই তাকালাম ওর দিকে।’- বাক্যটির রচয়িতা
আবু জাফর শামসুদ্দিন
জহির রায়হান
সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ্‌
হুমায়ূন আহমেদ
৩৬. নিচের কোন যুক্তবর্ণে চারটি বর্ণের সংযোগ ঘটেছে?
ত্ত্যু
ভ্রূ
ঙ্ক্ষ্য
ঞ্জু
৩৭. কোনটি বহুবচনজ্ঞাপক শব্দের দৃষ্টান্ত নয়?
গ্রাম
মহল
দাম
ক্ষেত্র
৩৮. ‘কবর’ কবিতায় বৃদ্ধ তার কোন আত্মীয় কে সোনালী ঊষার সোনা মুখের সাথে তুলনা করেছেন?
স্ত্রীকে
পুত্রবধূকে
কন্যাকে
নাতনীকে
৩৯. ‘শৌখিন’ শব্দের বিপরীতার্থক শব্দ
কুশলী
নোংরা
পেশাদার
দুর্জন
৪০. You should accept this job to cut your teeth on. –এ বাক্যের বঙ্গানুবাদ
খেয়ে-পরে বাঁচার জন্য তোমার চাকরিটি নেয়া উচিত
অভিজ্ঞতা লাভের জন্য তোমার চাকরিটি নেয়া উচিত
সম্মান বাঁচানোর জন্য তোমার চাকরিটি নেয়া উচিত
উন্নতির জন্য তোমার চাকরিটি নেয়া উচিত
৪১. ‘উলঙ্গ বাল্বের আলোয় তার সযত্নে মেছোয়াক করা দাঁত ঝকঝক করে।‘- এ কথা কার দাঁত সম্পর্কে বলা হয়েছে?
মোদাব্বেরের
এনায়েতের
ইউনুসের
মতিনের
৪২. ‘সে না এলে তুমি যাবে না, সে বলে পাঠিয়েছে যে তার আসতে দেরি হবে।‘- কোন ধরণের বাক্য?
মিশ্র বাক্য
সরল বাক্য
জটিল বাক্য
যৌগিক বাক্য
৪৩. ‘কাজটা ভালো দেখায় না।‘– কোন বাচ্যের উদাহরণ?
কর্মকতৃবাচ্য
কতৃবাচ্য
কর্মবাচ্য
ভাববাচ্য
৪৪. ‘সমাগত সুধী জনকে সাদর সম্ভাষণ ও অভিনন্দন জানানো হল।’- বাক্যটিতে উপসর্গের সংখ্যা
চার
পাঁচ
ছয়
সাত
৪৫. ‘সাহিত্যেখেলা’ প্রবন্ধে প্রমথ চৌধুরী কোন কথাটি বলেননি?
কবির মনের পরিপূর্ণতা থেকে সাহিত্যের উৎপত্তি
শিক্ষার উদ্দেশ্য মানুষের মনকে জাগানো
কাব্যরস লোকে সানন্দে পান করে
শিক্ষকের হাতে শিক্ষার জন্ম
৪৬. আঠার বছর বয়স বাঁচে
লক্ষ দীর্ঘশ্বাসে
শপথের কোলাহলে
দুর্যোগ আর ঝড়ে
বিপদের মুখে
৪৭. ‘চোগা’ শব্দটি কোন উৎস থেকে আগত?
হিন্দি
আরবি
ফরাসি
তুর্কি
৪৮. ‘পামপট্টি’দেওয়া– বাগ্বিধিটি বোঝায়
ফুঁ দেওয়া
খুশি করা
চাটুকারিতা করা
আশ্বাস দেওয়া
৪৯. অতিরিক্ত কথা বলার ভাবজ্ঞাপক দ্বিরুক্তি
গড়গড়
ফড়ফড়
হড়হড়
চড়নড়
৫০. দুটি পরস্পরবিরূদ্ধ ও কলহপ্রিয়া পক্ষের মধ্যস্থ করিতে গেলে নিরপেক্ষ হওয়া শ্রেয়ো। চলিত রীতির বাক্যটিতে ভুলের সংখ্যা কত?
সাত
ছয়
পাঁচ
চার

Subject: General Knowledge

৫১. প্রস্তাবিত রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র কোন জেলায়?
পটুয়াখালিতে
সাতক্ষীরায়
খুলনায়
বাগেরহাটে
৫২. বাংলাদেশের আসন্ন নির্বাচন কততম?
১০ম
৯ম
৭ম
৮ম
৫৩. বর্তমান পোপ ফ্রান্সিস কোন দেশের নাগরিক?
পেরু
আর্জেন্টিনা
বলিভিয়া
ব্রাজিল
৫৪. ভারতে টেলিগ্রাফ কত বছর চালু ছিল?
১৫৫ বছর
১৬২ বছর
১৫০ বছর
১৪৫ বছর
৫৫. বর্তমানে সবচেয়ে বেশি চলচ্চিত্র তৈরি হচ্ছে
ভারতে
যুক্তরাষ্ট্রে
জাপানে
চীনে
৫৬. উপকূল হতে বাংলাদেশের সমুদ্রসীমা
১২০ নটিক্যাল মাইল
২২০ নটিক্যাল মাইল
১২ নটিক্যাল মাইল
২০০ নটিক্যাল মাইল
৫৭. আধুনিক তুরস্ক, সিরিয়া, ইরান, ইরাক ও কুয়েত – এই রাষ্ট্রগুলো প্রাচীন কোন সভ্যতার অংশ?
সিন্ধু সভ্যতা
মোসোপটেমিয়ান সভ্যতা
রোমান সভ্যতা
মিশরীয় সভ্যতা
৫৮. ২০১৩ সালকে জাতিসংঘ ঘোষণা করেছে
ভাষা বর্ষ
পানি সহযোগিতা বর্ষ
বন বর্ষ
ক্ষুদ্র ঋণ বর্ষ
৫৯. ‘রয়টার্স’যে দেশের সংবাদসংস্থা
জার্মানি
ব্রিটেন
পোল্যান্ড
ফ্রান্স
৬০. ‘এ্যাপেক’ কী?
কোনোটিই নয়
এশিয়া প্যাসিফিক ইকোনমিক কোঅপারেশন
এশিয়ান পাওয়ার এক্সচেঞ্জ করপোরেশন
এ্যালাইড পিস-কিপিং কাউন্সিল
৬১. ‘সংস্কৃতি’ পত্রিকাটির সম্পাদক
আনিসুজ্জামান
সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
বদরুদ্দীন উমর
আবুল মনসুর আহমদ
৬২. ‘মহাসেন’ শব্দের সাথে সম্পর্কিত
বন্যা
ভূমিকম্প
টর্নেডো
সাইক্লোন
৬৩. বর্তমানে বাংলাদেশের মাথাপিছু আয়
৯০০ ইউএস ডলার
১০৪৪ ইউএস ডলার
১০০০ ইউএস ডলার
১২০০ ইউএস ডলার
সংশোধিত ২১ মে, ২০১৪  মাথাপিছু আয়  ১০৪৪ ডলার থেকে বেড়ে ১১৮০ ডলারে দাঁড়িয়েছে।
৬৪. ‘ফ্রম থার্ড ওয়ার্ল্ড টু ফার্স্ট’ বইয়ের লেখক-
আ. লুইস
নাগিব মাহফুজ
নেলসন মান্ডেলা
লি কুয়ান ইউ
৬৫. মালালা ইউসুফজাই কোন শহর থেকে শিশু শান্তি পুরস্কার গ্রহণ করেন ?
নিউ ইয়র্ক
লন্ডন
দি হেগ
ওয়াশিংটন
৬৬. বাংলাদেশ পরিবেশ বিষয়ক সংগঠনের নাম
হৃদয়ে বাংলাদেশ
গ্রামীণ ব্যাংক
বিইএমএফ
তেল গ্যাস রক্ষা কমিটি
৬৭. পাটালিপুত্র রাজধানী ছিল-
সেনদের
পালদের
মৌর্যদের
গুপ্তদের
৬৮. ডেভিড ফ্রস্ট ছিলেন-
সাংবাদিক
রাজনীতিবিদ
চিকিৎসক
মুক্তিযোদ্ধা
৬৯. পত্রিকা পড়ে শেখা, টেলিভিশন দেখে শেখা, অন্যকে অণুসরণ করে শেখা, বিভিন্ন স্থান ভ্রমন করে শেখা হচ্ছে শিক্ষার-
এ. বি. ও সি. –এ উল্লিখিত সবকটি পদ্ধতি
অনানুষ্ঠানিক পদ্ধতি
উপানুষ্ঠানিক পদ্ধতি
আনুষ্ঠানিক পদ্ধতি
৭০. বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের কয়টি বিভাগ ?
তিনটি
চারটি
দুইটি
একটি
৭১. সামাজিক পরিবর্তনের উপাদান নয়-..
শিল্পায়ন
বাসস্থান
নগরায়ন
শিক্ষা
৭২. তমদ্দুন মজলিশ ছিল একটি-
সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান
সামাজিক প্রতিষ্ঠান
রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান
দাতব্য প্রতিষ্ঠান
৭৩. বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী যুদ্ধ ঘোষণা করতে পারেন কে?
প্রধান মন্ত্রী
রাষ্ট্রপতি
প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
সেনা প্রধান
৭৪. আইএসবিএন যে উপকরণ চিহ্নিত করার কাজে ব্যবহৃত হয়-
বই
সাময়িকী
সফটওয়্যার
হার্ডওয়্যার
৭৫. আমেরিকা বাংলাদেশকে দেয়া জিএসপি সুবিধা স্থগিত করে কত সালে ?
২৭ জুন ২০১৩
২৯ জুন ২০১৩
৩০ জুন ২০১৩
১ জুলাই ২০১৩
আমি প্রতিটি প্রশ্নের সর্বাধিক নির্ভুল উত্তর দেওয়ার চেস্টা করেছি। তারপরেও কোন প্রশ্নের উত্তর ভুল মনে হলে আমাকে কমেন্ট করে জানবে।

April 5, 2015

২য় শ্রেনি বাংলা প্রশ্ন


‡kÖwYt wØZxq
welqt evsjv
mgqt 2 N›Uv                                                                                                                    c~Y©gvbt100
1|  KweZv Ges Kwei bvg D‡jøL c~e©K ÓAvgv‡`i †QvU b`xÓ A_ev ÓAvwg neÓ KweZvi cÖ_g AvU jvBb †jL|        10
2|     †h †Kvb 5wU cÖ‡kœi DËi `vI:                                                                                      54=   20
     (K) mßv‡n wK evi ¯‹zj QzwU _v‡K?
     (L) †R‡j fvB wK K‡ib?
     (M) gv ivM K‡i wK ej‡eb?
     (N) KvVz‡I Kv`‡Z jvM‡jb †Kb?
     (O) bw`i `yB avi †`L‡Z †Kgb?
     (P) KLb bw` cvwb‡Z f‡i hvq?
3|   kãv©_ wjLt ( †h †Kvb 5wU)