March 31, 2017

সহকর্মীরা সব প্রশিক্ষন পাচ্ছে আপনি পাচ্ছেন না ? এবার পেয়ে যাবেন !!! পত্র


সহকর্মীরা সব প্রশিক্ষন পাচ্ছে আপনি পাচ্ছেন না ? এবার পেয়ে যাবেন !!! পত্র পিডিএফ ডাউনলোড করতে ক্লিক এখানে 

 




 ১ম থেকে ৫ম শ্রেনি পর্যন্ত  সকল শ্রেনির ডিজিটাল কন্টেন্টে, কারিকুলাম ভুক্ত গানের mp3 জন্য প্রয়োজনে যোগাযোগ করতে পারেন.

 

প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কক্ষ ভাড়া না দেয়া প্রসঙ্গে পত্র


১ম থেকে ৫ম শ্রেনি পর্যন্ত  সকল শ্রেনির ডিজিটাল কন্টেন্টে, কারিকুলাম ভুক্ত গানের mp3 জন্য প্রয়োজনে যোগাযোগ করতে পারেন.

March 29, 2017

শিক্ষক বদলী নীতিমালা ১১/০১/১৫ সালের পত্র

১ম থেকে ৫ম শ্রেনি পর্যন্ত সকল পাঠ পরিকল্পনা ও
 সকল শ্রেনির ডিজিটাল কন্টেন্টের, প্রশিক্ষন ম্যানুয়াল, প্রাথমিকের কারিকুলাম ভূক্ত গান জন্য প্রয়োজনে যোগাযোগ করতে পারেন।

March 28, 2017

২০১৭ - ২০১৮ শিক্ষা বর্ষে এম, এড ভর্তির সার্কুলার


২০১৭ - ২০১৮ শিক্ষা বর্ষে এম, এড ভর্তির সার্কুলার pdf ডাউনলোড এখান থেকে
১ম থেকে ৫ম শ্রেনি পর্যন্ত সকল পাঠ পরিকল্পনা ও সকল শ্রেনির ডিজিটাল কন্টেন্টের জন্য প্রয়োজনে যোগাযোগ করতে পারেন

March 27, 2017

প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কারিকুলাম ভুক্ত ১৩টি গানের অডিও/ mp3



প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কারিকুলাম ভুক্ত ১৩টি গানের অডিও/ mp3 ডাউনলোড বা শুনতে করতে ক্লিক এখানে 
https://drive.google.com/drive/folders/0B9YshqB5LYkQYUN6NS1vTXhQaXc?usp=sharing

“সংগীত বিষয়”-এর উদ্দেশ্য: 
১. ভবিষ্যত প্রজন্মের শিশুরা যেন সৃজনশীল হয়ে উঠতে পারে। এ লক্ষ্যে সংগীতের সহজ-সরল সুর ও ছন্দের মধ্য দিয়ে শিশুদের সুকুমার বৃত্তিগুলোকে জাগিয়ে তোলা।
২. সংগীতের মধ্য দিয়ে ঐতিহ্য, দেশপ্রেম, সমাজ ও পরিবেশ এবং প্রকৃতির সঙ্গে পরিচিত হওয়া।
৩. মাতৃভাষা, দেশপ্রেম, মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার সংগ্রাম সম্পর্কে গৌরববোধ করা ও উদ্দীপ্ত হওয়া।
৪. সুনাগরিক হওয়ার সাথে সাথে বিশ্ব-নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলা।
৫. একবিংশ শতাব্দীর তথা যুগোপযোগী শিক্ষায় প্রাথমিক স্তরের শিক্ষার্থীরা যাতে তৈরি হতে পারে, সংগীতের শিক্ষাক্রম সেইভাবে প্রস্তুত করা।
৬. সংস্কৃতি মনস্ক হওয়া।
“সংগীত বিষয়”-এর নির্ধারিত প্রান্তিক যোগ্যতা:
১) ছড়া গান গাইতে পারা, 
২) জাতীয় সংগীত গাইতে পারা, 
৩) “আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো—” শহিদ দিবসের এই গান গাইতে পারা,
 ৪) উদ্দীপনামূলক গান গাইতে পারা, 
৫) প্রার্থনা সংগীত গাইতে পারা, 
৬) মুক্তিযুদ্ধের গান গাইতে পারা, 
৭) বাংলাদেশের লোক সংগীত গাইতে পারা, 
৮) বিশ্ব-সংগীত গাইতে পারা, 
৯) দেশাত্ববোধক গান গাইতে পারা।

প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিশুদের জন্য শ্রেণিভিত্তিক ১৩টি সংগীতঃ
  উপরোক্ত ৯টি প্রান্তিক যোগ্যতা অর্জনের জন্য ২০১২ সালে প্রণীত শিক্ষাক্রম অনুসারে প্রাথমিক স্তরে নিম্নবর্ণিত ১৩টি সংগীত নির্ধারণ করা হয়েছে:
ক্র:
নং
সংগীতের শিরোনাম
যে শ্রেণির জন্য নির্ধারিত
প্রথম
শ্রেণি
দ্বিতীয়
শ্রেণি
তৃতীয়
শ্রেণি
চতুর্থ
শ্রেণি
পঞ্চম
শ্রেণি
০১
জাতীয় সংগীত
০২
প্রিয় ফুল শাপলা ফুল
-
---
০৩
আমরা সবাই রাজা
-
-
-
-
০৪
প্রজাপতি প্রজাপতি
-
-
-
-
০৫
আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো
০৬
আমরা করব জয়
-
-
-
০৭
আল্লাহ ম্যাঘ দে, পানি দে
-
-
-
-
০৮
নিজের হাতে কাজ কর
-
-
-
-
০৯
চল্ চল্ চল্
-
১০
এই সুন্দর ফুল সুন্দর ফল
-
-
-
-
১১
আনন্দলোকে মঙ্গলালোকে
-
-
-
-
১২
রক্ত দিয়ে নাম লিখেছি
-
-
-
-
১৩
ধন ধান্য পুষ্প ভরা
-
-
-
-


লিরিক বা গানের কথা ডাউনলোড করতে ক্লিক এখানে

  ১ম থেকে ৫ম শ্রেনি পর্যন্ত সকল পাঠ পরিকল্পনা ও সকল শ্রেনির ডিজিটাল কন্টেন্টের জন্য প্রয়োজনে যোগাযোগ করতে পারেন

March 23, 2017

শিক্ষক সুরক্ষা আইন কেন প্রয়োজন ?



শিক্ষাই জাতির মেরুদণ্ড, শিক্ষা ছাড়া কোনো জাতি উন্নতি লাভ করতে পারে না, যে জাতি যত বেশি শিক্ষিত সে জাতি তত বেশি উন্নত- এসব প্রবাদ যাকে ঘিরে রচিত হয়েছে তিনি হলেন ‘শিক্ষক’। জন্মের পর একটা শিশুর অন্তর থাকে সাদা কাগজের মতো আর মাতা-পিতার কাছ থেকে প্রাক-পূর্ব প্রাথমিক শিক্ষা লাভ করে এ সাদা অন্তরে কিছুটা কালি পড়ে। এরপর প্রাক- প্রাথমিক থেকে শুরু করে একেবারে কর্মজীবন এমনকি মৃত্যুকালীন পূর্ব পর্যন্ত শিক্ষকদের তত্ত্বাবধানে থেকে তার অন্তরটা অভিজ্ঞতায় ভরপুর করে তুলে। আবার শিক্ষকের কাছ থেকে শিখে আমরা আজ কথা বলতে পারি, পৃথিবীকে বুঝতে পারছি, জানতে পারছি সমাজকে, উপলব্ধি করতে পারি ন্যায়-অন্যায়, ভালো-মন্দ, উচিত-অনুচিত প্রভৃতি পরিশেষে শাণিত করেছি আমাদের মেধা আর মননকে। সমাজকে আলোকিত করার, সমাজ থেকে যাবতীয় কুসংস্কার, কু-প্রথা, অন্ধকার দূর করে এই মহান শিক্ষকরা। এ দিকে লক্ষ রেখেই মনে হয় এশিয়ার মিসাইল ম্যান খ্যাত সদ্য প্রয়াত ভারতের রাষ্ট্রপতি এ পি জে আবুল কালাম আজাদ বলেছিলেন, বাবা, মা আর শিক্ষক এই তিনজন সমাজে পার্থক্য গড়ে দিতে পারে। প্রয়াত রাষ্ট্রপতি শিক্ষকদের গুরুত্ব উপলব্ধি করেই মনে হয় এ কথাটা বলেছিলেন আর বলবেন নাই বা কেন একজন শিক্ষার্থী চব্বিশ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ ঘণ্টাই যে শিক্ষকের তত্ত্বাবধানে থাকে- এ কথাটা আমরা অস্বীকার করতে পারি না; এ সময়ে একজন শিক্ষার্থী তার শিক্ষক থেকে চাল-চরণ, আচার-আচরণ, কথা-কাজ, পোশাক-পরিচ্ছেদ, স্টাইল প্রভৃতি অনুকরণ করতে চেষ্টা করে। কিন্তু এতকিছুর পর আজ পেশাজীবনে সবচেয়ে অবহেলিত, বঞ্চিত আর নির্যাতিত এবং অপমানিত সম্প্রদায়ের নাম শিক্ষক সমাজ। আগে শিক্ষকতাকে একটি সম্মানজনক পেশা হিসেবে বিবেচনা করে এই পেশায় নিয়োজিত ব্যক্তিদের সর্বক্ষেত্রে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে তাদের যে কোনো কাজ কথা প্রভৃতি মানুষ মেনে নিত এবং তাদের বিশ্বাস করত। কিন্তু আদর্শহীনতার এ যুগে সমাজের বিকৃতরূপ প্রকাশিত হচ্ছে বিশ্ববাসীর কাছে যার ফলে পিতৃতুল্য এসব শিক্ষককে অপহরণ করে মুক্তপণ আদায়, খুন, শারীরিক-মানসিকভাবে নির্যাতন, তার মতামতকে দমিয়ে রাখা, আর্থিকভাবে অসচ্ছল থাকায় এদের সামাজিকভাবে মূল্যায়ন করা হয় না বরং নৈতিক আর আদর্শিক শিক্ষায় শিক্ষিত বলে এদের যে কোনো কথা বা কাজের মাধ্যমে লাঞ্ছিত করে এদের সমাজের মূল স্রোত থেকে বিচ্ছিন্ন করে দেয়ার অপচেষ্টা চলছে। আর এ কারণে দেশের চারদিক থেকে এক ধরনের আর্তনাতের ক্রন্দন সুর বাতাসে ভেসে বেড়াচ্ছে। গত ৩০ আগস্ট শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্দোলনরত শিক্ষকদের ওপর হামলা ও নির্যাতনের চিত্র থেকে দেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকদের কি অবস্থা তা সহজেই অনুমেয়। দেশের সর্বত্রই শিক্ষকদের ওপর এ ধরনের নির্যাতন হরহামেশাই ঘটছে আর এসব নির্যাতনের চিত্র কখনো গণমাধ্যমের সাহায্যে আমরা জানতে পারি, আবার কোনোটি আমরা জানতে পারি না, গণমাধ্যমে আসলে তা হয় আলোচিত বা সমালোচিত, আর গণমাধ্যমে প্রকাশিত না হলে তা হয় ওই শিক্ষকের কৃতকর্মের উপযুক্ত শাস্তি। আবার কোনো কোনোটি শিক্ষক নিজে চাকরিচ্যুত আর সম্মান হারানোর ভয়ে প্রকাশ করেন না কেননা শিক্ষক হওয়ায় সে যে খুবই অসহায়। তাদের যে সমাজের মানুষের সহানুভূতি আর করুণার ওপর চেয়ে থাকতে হয়, এদের তো সমাজে বিশেষ কোনো ক্ষমতা নেই। আবার কোনো শিক্ষক প্রতিবাদ করলেও তা শিক্ষকসুলভ আচরণ নয় বলে তাকে শোকস করে আবার কখনো বহিষ্কার করার ঘটনাও ঘটে যা এখন নিত্যনতুন ঘটনায় পরিণত হয়েছে। এই বছরের রমজানের শেষ সময়ে একজন মুক্তিযোদ্ধা তার নিজ হাতে স্বাধীন করা দেশে কর্মরত একজন সচিবের কাছে গিয়ে যখন বুঝলেন যে তিনি অপমানিত হচ্ছেন তখন তিনি যন্ত্রণায় কাতর হয়ে আত্মহত্যা করেন। কিন্তু শিক্ষকের ক্ষেত্রে আত্মহত্যা করারও যে অধিকার নেই কেননা তিনি তো জীবনের ওপর নৈতিকতার আর আদর্শের প্রথম স্লোগান আত্মহত্যা মহাপাপ এসব শিখেয়েছিলেন!! ফলে তাকে আত্মসমর্পণ করে কারাগারে বাস করতে হবে!

এখন সময় এই পেশাকে মহৎ আর সম্মানের পেশা হিসেবে নিত। কিন্তু বর্তমান ক্ষমতার লোভ, রাজনীতি আর অর্থের দ্বারা পরিচালিত এ সমাজে শিক্ষকদের নেই কোনো মর্যাদা, নেই কোনো অবস্থান তাই এ সময়ে আর মানুষের করুণা আর সহানুভূতির দিকে তাকিয়ে থেকে তাদের লাঞ্ছিত হতে হবে। ফলে ছাত্রদের দ্বারা হতে হয় নির্যাতিত হতে হচ্ছে বারংবার! শাবির ঘটনা ঘটার পর জনপ্রিয় শিক্ষক ড. জাফর ইকবাল স্যারের প্রতিক্রিয়াটি কার না হৃদয়ে দাগ কাটেনি? এরপর কি হয়েছে তাদের কোনো বিচার হয়েছে? বহিষ্কারই কি তার উপযুক্ত শাস্তি? এতে করে কি এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি হবে না বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে? একজন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের ওপর যদি এ ধরনের হামলা হয় তবে তার থেকে নিচু স্তরের কলেজ বা স্কুলগুলোতে কি পরিমাণ শিক্ষক নির্যাতিত হচ্ছে তা সহজেই অনুমিত।

শিক্ষকতা পেশা হিসেবে এদের মান-মর্যাদা থাকার কথা অনেক ওপরে এবং এদের এ বিষয়ে সুরক্ষা পাওয়ার কথা বা এ সংক্রান্ত একটি আইন থাকার কথা কিন্তু বাংলাদেশে শিক্ষক সুরক্ষা আইন বলে কিছু নেই। এক সময়ে শিক্ষকদের মর্যাদা নিয়ে কোনো প্রশ্ন ছিল না কেননা ওই সময়ে সবাই শিক্ষককে সম্মান দিত আর এক মহৎ পেশা হিসেবে বিবেচনা করে এদের সর্বোচ্চ সম্মান দেয়ার চেষ্টা করত কারণ তখন সমাজে নৈতিকতা আর ধর্মের দ্বারা সমাজে পরিচালিত হতো যেখানে অর্থের আর ক্ষমতার কোনো দ্ব›দ্ব ছিল না আর এখন অর্থের লোভ, ক্ষমতার অন্ধ দ্ব›দ্ব, সমাজকে সর্বোপরি জগৎকে করে তুলছে হিংস্র ও স্বার্থপর হিসেবে। আর পেশিশক্তি ব্যবহারই মনে হয় একমাত্র সমাধান যেহেতু একজন শিক্ষক নৈতিক ও আদর্শিক তাই তিনি শক্তি ব্যবহার করেতে পারেন না তাই তাকে অপমানিত আর লাঞ্ছিত হতে হচ্ছে পথে পথে তা না হলে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলার অধ্যাপককে শ্লীলতাহানিকরণ ও নির্যাতন, রাজশাহী ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হত্যা ও অপহরণ করে মুক্তপণ দাবি, শাবির ও জাবিতে তাদের দাবি আদায়ের লক্ষ্যে পরিচালিত আন্দোলনে হামলা আর নির্যাতন করা হবে কেন? সভ্যতার এই যুগে এ ধরনের অসভ্য কাজ পৃথিবীর অন্য কোনো দেশে সংঘটিত হয়েছে কিনা তা নিয়ে সন্দেহ আছে।

আজ যেসব ছাত্র তাদের পিতৃতুল্য শিক্ষকদের গায়ে হাত তুলতে দ্বিধাবোধ করেনা কারণ তাদের মধ্যে নীতি- নৈতিকতা আর আদর্শের অভাব রয়েছে। বাংলাদেশের শিক্ষাকে এগিয়ে নিতে হলে এবং শিক্ষকদের ওপর নির্যাতনের মাত্রা কমাতে হলে শিক্ষক সুরক্ষা আইন বর্তমান সময়ের দাবি। রাজশাহী, জাহাঙ্গীরনগর ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক খুন, অপহরণ ঢাকা ও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক লাঞ্ছনা আর নির্যাতনের পরে আওয়াজ উঠেছে শিক্ষক মর্যাদা রক্ষা ও শিক্ষক সুরক্ষা আইনের। আর দাবি উঠেছে বাংলাদেশের সমগ্র শিক্ষকদের জন্য একটি স্বতন্ত্র পে-স্কেল গঠন করার। আবার দেশের বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা ৩২০০ কলেজের শিক্ষকদের ওপর গভর্নিং বডির নির্যাতন আর স্কুল ম্যানেজিং কমিটির দৌরাত্ম্যে শিক্ষক সমাজ আজ বড়ই অসহায় আর নিরুপায়। ভারতীয় এজন পণ্ডিত বলেছিলেন একজন শিক্ষার্থী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ ঘণ্টাই তার শিক্ষকের তত্ত্বাবধানে থাকে কিন্তু এখন তার পরিবর্তে বলতে হয় একজন শিক্ষার্থী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ ঘণ্টাই যে ভারতীয় টিভি সিরিয়াল, রাজনীতিতে কর্মসূচি পালন, অন্ধ লোভ আর ক্ষমতাকে লালন বইয়ের প্রতি মনোযোগ দেয়ার পরিবর্তে ফেসবুকে আর নীল জগতে মনোযোগী হওয়ায়টাই জরুরি মনে করে; ফলে এখান থেকে প্রাপ্ত সংবেদনগুলো সে গ্রহণ করে এবং জগতেকে সেভাবে মূল্যায়ন করে। তখন শিক্ষকদের শেখানো বুলিগুলোকে বাজে কথার তুবড়ি বলে ফেলে দেবে না কেন? আবার রাজনৈতিক নেতাদের পাতি নেতারাও এসব সম্মানের আশায় এ পেশার লোকদের চোখ রাঙিয়ে আর বৃদ্ধা আঙুলি প্রদর্শন করে হরহামেশাই করে যাচ্ছে অনৈতিক আর অসামাজিক কাজসমূহ। সেখানে এসব শিক্ষক মুখ বুঝে সহ্য করা ছাড়া আর কোনো কাজই নেই। এরা কি শুধুই মানুষের সহানুভূতি আর করুণার ওপর নির্ভর করবে? এদের সামনে কোনো অনৈতিক ঘটনা ঘটে গেলেও তাদের ওই বিষয়ে মুখ খুলতে মানা!

শিক্ষক শব্দটি শুনলেই একসময় আর্দশ আর সততার ছবি ভেসে আসত আর এখন সব ক্ষেত্রে শিক্ষকের মাধ্যমে করানো হচ্ছে যাবতীয় অনৈতিক কাজ। আবার শিক্ষক সরাসরি কোনো অনৈতিক কাজের সঙ্গে জড়িত না হলেও তার সামনে ঘটে যাওয়া বিভিন্ন অসামাজিক ঘটনার বিরূপ ফল তার অন্তরে দাগ কাটে কেননা অন্যায় যে করে আর যে সহে উভয়ই ঘৃণ্যতম প্রভুর তরে। এক সময়ে শিক্ষকদের মর্যাদা নিয়ে কোনো প্রশ্ন ছিল না কেননা ওই সময়ে সবাই শিক্ষককে সম্মান দিত আর এক মহৎ পেশা হিসেবে বিবেচনা করে এদের সর্বোচ্চ সম্মান দেয়ার চেষ্টা করত কারণ তখন সমাজে নৈতিকতা আর ধর্মীয় অনুশাসন দ্বারা সমাজ পরিচালিত হতো যেখানে অর্থের আর ক্ষমতার কোনো দ্ব›দ্ব ছিল না আর এখন অর্থের লোভ, ক্ষমতার অন্ধ দ্ব›দ্ব, সমাজকে সর্বোপরি জগৎকে করে তুলছে হিংস্র। আর পেশিশক্তি ব্যবহারই মনে হয় একমাত্র সমাধান যেহেতু একজন শিক্ষক নৈতিক ও আদর্শিক তাই তিনি শক্তি ব্যবহার করেতে পারেন না তাই তাকে অপমানিত আর লাঞ্ছিত হতে হচ্ছে পথে পথে। আমরা আশা করছি, বর্তমানে আন্দোলনরত শিক্ষকদের দাবি আদায়ে সরকার সচেষ্ট হবেন এবং শিক্ষক সুরক্ষা আইন প্রণয়ন করে এদের জন্য স্বতন্ত্র বেতনকাঠামো দাঁড় করাবেন।

পাঠ পরিকল্পনা, ৫ম, ইরেজি

পাঠপরিকল্পনা ,৫ম শ্রেনি , ইংরেজি ডাউনলোড করতে ক্লিক এখানে


 ১ম থেকে ৫ম শ্রেনি পর্যন্ত সকল পাঠ পরিকল্পনা ও সকল শ্রেনির ডিজিটাল কন্টেন্টের জন্য প্রয়োজনে যোগাযোগ করতে পারেন

পাঠপরিকল্পনা , ২য় শ্রেনি , ইংরেজি






পাঠপরিকল্পনা ,২য় শ্রেনি , ইংরেজি ডাউনলোড করতে ক্লিক এখানে

১ম থেকে ৫ম শ্রেনি পর্যন্ত সকল পাঠ পরিকল্পনা ও সকল শ্রেনির ডিজিটাল কন্টেন্টের জন্য প্রয়োজনে যোগাযোগ করতে পারেন

March 21, 2017

পাঠপরিকল্পনা, ডিপিএড এর কারিকুলাম অনুযায়ি গনিত ও বাংলা ২য়



পাঠপরিকল্পনা, ডিপিএড এর কারিকুলাম অনুযায়ি গনিত ও বাংলা ২য় 
 ডাউনলোড করতে চাইলে অবশ্যই আপনার ডিভাইসটি ( মোবাইল / কম্পিউটার ) জিমেইল একাউন্ট লগইন অবস্থায় থাকতে হবে অন্যথায় ডাউন লোড হবেনা।

১ম থেকে ৫ম শ্রেনি পর্যন্ত সকল পাঠ পরিকল্পনা ও সকল শ্রেনির ডিজিটাল কন্টেন্টের জন্য প্রয়োজনে যোগাযোগ করতে পারেন

March 18, 2017

পাঠ পরিকল্পনা ২য় শ্রেনি গণিত যোগ ও বিয়োগের সম্পর্ক পর্যন্ত-১৭ সালের পাঠ্যপুস্তক অনুযায়ী


পাঠ পরিকল্পনা ২য় শ্রেনি গণিত যোগ ও বিয়োগের সম্পর্ক পর্যন্ত-১৭ সালের পাঠ্যপুস্তক অনুযায়ী
https://drive.google.com/file/d/0B9YshqB5LYkQWU1xdDFRWUhOMTQ/view?usp=sharing

ডাউনলোড করতে চাইলে অবশ্যই আপনার ডিভাইসটি ( মোবাইল / কম্পিউটার ) জিমেইল একাউন্ট লগইন অবস্থায় থাকতে হবে অন্যথায় ডাউন লোড হবেনা।

১ম থেকে ৫ম শ্রেনি পর্যন্ত সকল পাঠ পরিকল্পনা ও সকল শ্রেনির ডিজিটাল কন্টেন্টের জন্য প্রয়োজনে যোগাযোগ করতে পারেন

সারা দেশে আবার শুরু হলো মাল্টিমিডিয়া কন্টেন্ট প্রতিযোগিতা- ২০১৭

March 17, 2017

পাঠ পরিকল্পনা ১ম শ্রেনি গণিত ( যোগের ধারনা পর্যন্ত) ২০১৭ সালের পাঠ্যপুস্তক অনুযায়ী

পাঠ পরিকল্পনা ১ম শ্রেনি গণিত ( যোগের ধারনা পর্যন্ত) ২০১৭ সালের পাঠ্যপুস্তক অনুযায়ী ডাউনলোড করতে বা দেখতে ক্লিক এখানে।

ডাউনলোড করতে চাইলে অবশ্যই আপনার ডিভাইসটি ( মোবাইল / কম্পিউটার ) জিমেইল একাউন্ট লগইন অবস্থায় থাকতে হবে অন্যথায় ডাউন লোড হবেনা।

১ম থেকে ৫ম শ্রেনি পর্যন্ত সকল পাঠ পরিকল্পনা ও সকল শ্রেনির ডিজিটাল কন্টেন্টের জন্য প্রয়োজনে যোগাযোগ করতে পারেন

জ্যৈষ্ঠতা নির্ধারণের সাধারণ নীতিমালা

 

জ্যৈষ্ঠতা নির্ধারণের সাধারণ নীতিমালা

১) জ্যেষ্ঠতার শর্তাবলি:
সরকারি চাকুরীর ক্ষেত্রে চাকুরীর বিভিন্ন শর্তাবলী সমূহের মধ্যে একজন সরকারি কর্মকর্তা বা কর্মচারীর জন্য জ্যেষ্ঠতা একটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। অনেকগুলি বিষয় সম্বন্ধেই সিদ্ধান্ত গ্রহণের উদ্দেশ্যে জ্যেষ্ঠতা বিবেচিত হয়ে থাকে। বিষয়গুলি হল:

(ক) পদোন্নতি।
(খ) উচ্চতর বেতন স্কেল প্রদান।
(গ) দেশে/বিদেশে প্রশিক্ষণ প্রদান।
(ঘ) গুরুত্বপূর্ণ পদে/স্থানে নিয়োগ ইত্যাদি।
যদি কোন কর্মকতা বা কর্মচারীর জ্যেষ্ঠতা কোনক্রমে বাধাগ্রস্ত হয় সেক্ষেত্রে তা তার চাকুরীর শর্তাবলীকে বিঘ্নিত (affect) করে। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সংবিধানের ১৪০(২)(গ) ধারা মোতাবেক যে সকল ক্ষেত্রে চাকুরীর শর্তাবলী বিঘ্নিত হয় সে সকল ক্ষেত্রে বাংলাদেশ কর্ম কমিশনের সাথে পরামর্শ করা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। রুলস অব বিজনেস ১৯৭৫ এর বিধি ৯(ভি) তে উল্লেখ আছে, যে কোন সরকারি কর্মকতা বা কর্মচারীর জ্যেষ্ঠতা সম্পর্কে কোন প্রশ্ন উত্থাপিত হলে সে বিষয়ে সংস্থাপন মন্ত্রণালয়ের সাথে পরামর্শ করতে হবে।

২) জ্যৈষ্ঠতা নির্ধারণের সাধারণ নীতিমালা:
সংস্থাপন মন্ত্রণালয়ের স্মারক নং ১/১৬/৬৯/ডি-২, তারিখ: ৩১/১২/১৯৭০ খৃ: এর মাধ্যমে জ্যেষ্ঠতার সাধারণ নীতিমালা জারী করা হয়। সকল শ্রেণির কর্মকর্তা/কর্মচারীদের জ্যেষ্ঠতা নির্ধারণের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য এই নীতিমালা কর্ম কমিশনের সাথে পরামর্শ ক্রমে প্রণয়ন করা হয়। উল্লেখিত এই স্মারকটিতে জ্যেষ্ঠতার সাধারণ নীতিমালা প্রয়োগ সম্পর্কে নিম্নরূপ বক্তব্য রয়েছে:

(ক) ১ম. ২য় ও ৩য় শ্রেণির সকল পদের জ্যেষ্ঠতা নির্ধারণের ক্ষেত্রে জ্যেষ্ঠতার সাধারণ নীতিমালার প্রযোজ্যতা থাকিবে। তবে কোন নির্দিষ্ট ক্যাডার বা চাকুরীর জন্য যদি সংস্থাপন মন্ত্রণালয় কর্তৃক অনুমোদিত অন্য কোন জ্যেষ্ঠতার বিধিমালা, নীতি বা নির্দেশনা থাকে, সেক্ষেত্রে উক্ত ক্যাডার বা চাকুরীর জ্যেষ্ঠতা উক্ত বিধিমালা, নীতি বা নিদের্শনা দ্বারা নির্ধারিত হবে।
(খ) কোন বিশেষ ক্ষেত্রে জ্যেষ্ঠতা নির্ধারণের দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের/ বিভাগের। তবে সাধারণ বা সুর্নিদিষ্ট নীতিমালার আওতায় জ্যেষ্ঠতা নির্ধারণ করা সম্ভব হয়নি, এমন সন্দেহজনক কেইস সিদ্ধান্তের জন্য সংস্থাপন মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করতে হবে।

[টীকা:
(১) জ্যেষ্ঠতার সাধারণ নীতিমালা জারীর সময় ৪র্থ শ্রেণির কর্মচারীদের ৩য় শ্রেণির পদে পদোন্নতি প্রদানের কোন বিধান ছিল না। যার কারণে এখানে ৪র্থ শ্রেণির কর্মচারীদের জ্যেষ্ঠতা নির্ধারণের বিষয়টি উল্লেখ হয় নি। কিন্তু সংস্থাপন মন্ত্রণালয়ের স্মারক নং ইডি/রেড-১/এস-২৫/৮০-৯৭(২৫০) তারিখ: ২৪/১২/১৯৮০খৃ: এর মর্মানুসারে বিভিন্ন নিয়োগ বিধিতে ৪র্থ শ্রেণির পদ হতে ৩য় শ্রেণির পদে পদোন্নতির বিধান সন্নিবেশিত করার কারণে ৪র্থ শ্রেণির কর্মচারীদের জ্যেষ্ঠতা নির্ধারণেরও প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে। এ অবস্থার প্রেক্ষিতে ৪র্থ শ্রেণির কর্মচারীদের জ্যেষ্ঠতা নির্ধারণের ক্ষেত্রেও এই নীতিমালার প্রয়োগে কোন বাধা নাই।

(২) ‌নির্দিষ্ট কোন চাকুরী বা পদের জন্য জ্যেষ্ঠতা নির্ধারণ সংক্রান্ত পৃথক কোন বিধিমালা, নীতি বা নিদের্শনা থাকলে তাই প্রযোজ্য হবে। অবশ্য ঐ বিধিমালা, নীতি বা নির্দেশনা সংস্থাপন মন্ত্রণালয় কর্তৃক অনুমোদিত হতে হবে। আরো উল্লেখ্য যে, উক্ত বিধিমালা, নীতি বা নির্দেশনায় উল্লেখিত নাই, এমন বিষয়ে জ্যেষ্ঠতার সাধারণ নীতিমালার বিধান অনুসরণ করতে হবে।

বিশ্লেষণ:
জ্যেষ্ঠতা নির্ধারণের জন্য সরকার স্মারক নম্বর ১/১৬/৬৯ ডি-২, তাং ৩১ ডিসেম্বর ১৯৭০-এর মাধ্যমে সাধারণ নীতিমালা জারী করে। সরকার যে সমস্ত ক্ষেত্রে জ্যেষ্ঠতা সম্পর্কে বিশেষ বিধিমালা প্রণয়ন করেছে; সে সমস্ত ক্ষেত্র ব্যতীত সকল শ্রেণির (যথা-১ম, ২য় ও ৩য় শ্রেণির সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারী) সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারীর জন্য জ্যেষ্ঠতার এই সাধারণ নীতিমালা প্রণয়ন করে। যে সমস্ত ক্ষেত্রে জ্যেষ্ঠতা নির্ধারণ সম্ভবপর নয়, সে ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ সংস্থাপন মন্ত্রণালয়ের সাথে পরামর্শক্রমে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে।

(১) যে সমস্ত কর্মকর্তা/কর্মচারী, বাংলাদেশ কর্ম কমিশনের পূর্বেকার উন্মুক্ত (Open) বিজ্ঞপ্তির ভিত্তিতে নিযুক্ত (Recruited) তারা বাংলাদেশ কর্ম কমিশনের মাধ্যমে নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কর্মচারীদের তুলনায় জ্যেষ্ঠতা প্রাপ্ত হবেন।

(২) যদি দুই বা ততোধিক ব্যক্তি বাংলাদেশ কর্ম কমিশনের মাধ্যমে উন্মুক্ত(Open) বিজ্ঞপ্তির ভিত্তিতে চাকুরীর জন্য সুপারিশকৃত হন, সেক্ষেত্রে তাঁদের পারস্পরিক জ্যেষ্ঠতা বাংলাদেশ কর্ম কমিশনের গৃহীত পরীক্ষার মেরিট তালিকার ভিত্তিতে স্থিরকৃত হবে।

(৩) উন্মুক্ত বিজ্ঞপ্তির ভিত্তিতে বাংলাদেশ কর্ম কমিশন যদি কেবলমাত্র একজন প্রার্থীকে সুপারিশ করেন তাহলে তিনি বাংলাদেশ কর্ম কমিশনের সুপারিশের তারিখ বা পদে যোগদানের তারিখ যাই পরে ঘটে সে তারিখ হতে জ্যেষ্ঠতা প্রাপ্ত হবেন/গণনা করা হবে। যদি কোন কর্মকর্তা পূর্ব হতে এডহক ভিত্তিতে সংশ্লিষ্ট পদে কর্মরত থাকেন; তাহলে তিনি বাংলাদেশ কর্ম কমিশনের সুপারিশের তারিখ হতে জ্যেষ্ঠতা প্রাপ্ত হবেন/গণনা করা হবে। অপরপক্ষে তিনি যদি একই পদে পূর্ব হতে চাকুরীতে না থেকে থাকেন; তাহলে তিনি বাংলাদেশ কর্ম কমিশন কর্তৃক সুপারিশের পর সংশ্লিষ্ট পদে তাঁর যোগদানের তারিখ হতে জ্যেষ্ঠতা প্রাপ্ত হবেন/গণনা করা হবে।

(৪) এক বিধিবদ্ধ সংস্থার চাকুরী হতে উদ্বৃত্ত হয়ে অন্য একটি বিধিবদ্ধ সংস্থার চাকুরীতে আত্মীকৃত হলে পূর্ব পদের চাকুরীর সম্পূর্ণ সময় আত্মীকৃত পদের জ্যেষ্ঠতার জন্য গণনা করা হবে। তবে উদ্বৃত্ত ঘোষিত কোন কর্মচারী যে সংস্থা হতে উদ্বৃত্ত ঘোষিত হয়েছে, সে সংস্থা হতে অবসর গ্রহণ সুবিধাদি গ্রহণ করে থাকলে আত্মীকৃত পদে তার পূর্ব চাকুরী জ্যেষ্ঠতার জন্য গণনা যোগ্য হবে না। এক্ষেত্রে আত্মীকৃত পদে আত্মীকরণের দিন হতে তার জ্যেষ্ঠতা গণনা করা হবে।]

জ্যেষ্ঠতার সাধারণ নীতিমালা সংক্রান্ত সংস্থাপন মন্ত্রণালয় স্মারক নং ১/১৬/৬৯ ডি-২, তারিখ: ৩১/১২/১৯৭০ খ্রি:-এর সাথে সংযুক্ত পরিশিষ্ট নিম্নরূপ:(১) পূর্বের উন্মুক্ত বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সরকারি কর্ম কমিশন কর্তৃক বাছাইকৃত/নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মকতাগণ, পরবর্তী উন্মুক্ত বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বাছাইকৃত/নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মকর্তাগণের চেয়ে জ্যেষ্ঠতর হবেন।

(২) সরকারি কর্ম কমিশন কর্তৃক প্রকাশ্য/উন্মুক্ত বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে যদি দুই বা ততোধিক প্রার্থী সুপারিশকৃত হয়ে থাকেন, তাহলে তাদের পারষ্পরিক জ্যেষ্ঠতা কর্ম কমিশন কর্তৃক স্থিরকৃত মেধা অনুযায়ী নির্ধারিত হবে।

(৩) সরকারি কর্ম কমিশন কর্তৃক প্রকাশ্য বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে যদি একজন মাত্র প্রার্থীকে সুপারিশ করে; তাহলে সুপারিশের তারিখ অথবা তার পদে যোগদানের তারিখের মধ্যে যেটি পরে হবে সে তারিখ থেকে তার জ্যেষ্ঠতা গণনা করা হবে।

(এ) যদি কোন ব্যক্তি একই পদে এডহক ভিত্তিতে ইতোমধ্যে অধিষ্ঠিত হয়ে থাকেন, তাহলে তার জ্যেষ্ঠতা সরকারি কর্ম কমিশনের সুপারিশের তারিখ হতে গণনা করা হবে।

(বি) যদি কোন ব্যক্তি একই পদে এডহক ভিত্তিতে ইতোমধ্যে অধিষ্ঠিত না হয়ে থাকেন, তাহলে তার জ্যেষ্ঠতা সরকারি কর্ম কমিশনের সুপারিশকৃত হয়ে তার পদে যোগদানের তারিখ হতে গণনা করা হবে

March 15, 2017

ইংরেজি পাঠ পরিকল্পনা ১ম শ্রেনি ২০১৭ সালের পাঠ্যপুস্তক অনুযায়ী ( UNIT 1--- 20 )


 ফাইল টির সাইজ ১০০ MB এর চেয়ে বড় হওয়ায় প্রিভিও বা দেখা যাবে না কেবল ডাউনলোড করেই দেখতে হবে
ইংরেজি পাঠ পরিকল্পনা ১ম শ্রেনি ২০১৭ সালের পাঠ্যপুস্তক অনুযায়ী ( UNIT 1--- 20 )   ডাউনলোড করতে ক্লিক এখানে 

পাঠ পরিকল্পনার বই এর জন্য প্রয়োজনে যোগাযোগ করতে পারেন

প্রাথমিক শিক্ষার মান উন্নয়নে করণীয় ( পরিচালক মহোদয়ের পত্র )

March 13, 2017

ডিপিএড এর সকল বই এক সাথে

কিছু ফ্রন্ট আছে যে গুলো অন লাইনে সাপোর্ট করবে না কিন্তু ডাউনলোড করলে সাপোট করবে

বাংলা,প্রশিক্ষনার্থীদের জন্য

বাংলা ট্রাকটর দের জন্য 


ইংরেজি প্রশিক্ষনার্থীদের জন্য

ইংরেজি ইন্সট্রাকটরদের জন্য

গনিত প্রশিক্ষনার্থীদের জন্য

গনিত ইন্সট্রাকটরদের জন্য

বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় প্রশিক্ষনার্থীদের জন্য

বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় ইন্সট্রাকটরদের জন্য

প্রাথমিক বিজ্ঞান প্রশিক্ষনার্থীদের জন্য

প্রাথমিক বিজ্ঞান ইন্সট্রাকটরদের জন্য

এক্সপ্রেসিভ আর্ট প্রশিক্ষনার্থীদের জন্য

এক্সপ্রেসিভ আর্ট ইন্সট্রাকটরদের জন্য

ডিপিএড মূল্যায়ন নির্দেশিকা

পরীক্ষণ বিদ্যালয় নির্দেশিকা, ডিপিএড

পিটিয়াই প্রশিক্ষণ ম্যানুয়াল, ২৬ দিন

পিটিয়াই ম্যানেজমেন্ট, সুপারিন্টেন্ডেন্ট ও ইন্সট্রাক্তরদের জন্য

পিটিয়াই শিক্ষার্থীদের জন্য নির্দেশিকা

প্রশিক্ষন ম্যানুয়াল পুস্তক

প্রশিক্ষন ম্যানুয়াল, মাশটার ট্রেনার ও প্রশিক্ষকদের জন্য

মাশটার ট্রেনার ম্যানুয়াল, প্রশিক্ষকদের জন্য

শিক্ষাক্রম