কৃত্রিম উপায়ে শ্বাস প্রশ্বাস প্রক্রিয়া
শেফার্স
পদ্ধতি
:
রোগীকে উপুড় করে শোয়াতে হবে। বাহুদ্বয় মস্তকের দিকে
প্রসারিত করতে হবে এবং মাথা একদিকে কাত করে দিতে হবে যাতে নাক না লাগে। রোগীর
একপাশে
তার উরুর সাথে সমান্তরাল হয়ে তার দিকে মুখ করে হাটু গেড়ে কসে রোগীর নিম্ন পাজর গুলির উপর নিজের হাতদুটি খুব কাছাকাছি এমনভাবে রাখতে হবে যেন বৃদ্ধাংগুল দুটি ঠিক রোগীর মেরুদন্ডের উপর থাকে এবং অপর আটটি আংগুল যেন রোগীর দুপাশে থাকে। এরপর হাটুর উপর ভর দিয়ে হাত সোজা রেখে নিজের সম্পর্ণ ভর রোগীর উপর দিতে হবে। এভাবে দুই সেকেন্ড চাপ দিয়ে আস্তে আস্তে পিছনের দিকে হেলে নিজের গোড়ালির উপর শরীরের ভর রেখে চাপ ছেড়ে দেতে হবে। চাপ ছেড়ে দিতে হবে তিন সেকেন্ডের জন্য। এভাবে দুই সেকেন্ড চাপ এবং তিন সেকেন্ড পূর্ব অবস্থা থাকতে হবে পরে আবার চাপ দিতে হবে। এমনিভাবে মিনিটে ১২ বার করা যায়।
তার উরুর সাথে সমান্তরাল হয়ে তার দিকে মুখ করে হাটু গেড়ে কসে রোগীর নিম্ন পাজর গুলির উপর নিজের হাতদুটি খুব কাছাকাছি এমনভাবে রাখতে হবে যেন বৃদ্ধাংগুল দুটি ঠিক রোগীর মেরুদন্ডের উপর থাকে এবং অপর আটটি আংগুল যেন রোগীর দুপাশে থাকে। এরপর হাটুর উপর ভর দিয়ে হাত সোজা রেখে নিজের সম্পর্ণ ভর রোগীর উপর দিতে হবে। এভাবে দুই সেকেন্ড চাপ দিয়ে আস্তে আস্তে পিছনের দিকে হেলে নিজের গোড়ালির উপর শরীরের ভর রেখে চাপ ছেড়ে দেতে হবে। চাপ ছেড়ে দিতে হবে তিন সেকেন্ডের জন্য। এভাবে দুই সেকেন্ড চাপ এবং তিন সেকেন্ড পূর্ব অবস্থা থাকতে হবে পরে আবার চাপ দিতে হবে। এমনিভাবে মিনিটে ১২ বার করা যায়।
হোলজার নেলসন
পদ্ধতি
:
রোগীর
অবস্থান-রোগীকে সমতল জায়গায় উবুড় করে শোয়াতে হবে এবং হাত দু’টি ভাজ করে মাথার নিচে
দেয়ে দিতে হবে। এক হাত পাঞ্জার উপর অপর হাতের পাঞ্জা তুলে দিতে হবে এবং হাতের উপর
মাথা কাত করে রাখতে হবে। রোগীর মাথাকে সামনে রেখে একটা হাটুর উপর ভর করে বসতে হবে
(বাম পা) এবং ডান পা পাতা রোগীর বাম কনুয়ের কাছে রাখতে হবে। এখন উভয় হাতের তালুর
গোড়ার অংশ রোগীর কাঁধের উপর এবং আংগুলগুলি নিম্নমুখী হয়ে পাজরের হাতের উপর এমনভাবে
রাখতে হবে যাতে বৃদ্ধাংগুলদ্বয় সোজা সমান্তরাল অবস্থায় থাকে। বাহুদ্বয় সোজা ও দৃঢ়
রেখে ধীর ধীরে সামনের দিকে এমনভাবে ঝুকতে হবে যেন দেহের ভার রোগীর ফিঠে পড়ে।
এইভাবে আনুমানিক দুই সেকেন্ড থাকতে হবে।
মুখে এক দুই গুনতে হবে। এর পর এক সেকেন্ডের জন্য কনুই টেনে উর্দ্ধ দিকে চেষ্টা করতে হবে। এই সময় মনে মনে চার পাচ গুনতে হবে। কনুই টানার সময় লক্ষ্য রাখতে হবে রোগীর বুক যেন মাটির উপরে উঠে না যায়। এরপর এক সেকেন্ডের জন্য (মুখে ছয় বলে) রোগীর কনুই নামিয়ে রেখে আগের অবস্থায় হাত ফিরিয়ে নিয়ে যেতে হবে। এইভাবে মিনিটে ১০ বার এই প্রক্রিয়ায় শ্বাস প্রশ্বাস ক্রিয়া স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে।
No comments:
Post a Comment