সময়ের সাথে সাথে সব কিছুই আধুনিক হচ্ছে। সেই সাথে যানবাহনের টায়ার ও অনেক আধুনিক হয়েছে। সেই আধুনিক টায়ারের নাম হল টিউবলেস টায়ার।
যার সম্পর্কে অনেকেই জানেন আবার অনেকেই জানেন না। আবার অনেকে টিউবলেস
টায়ার কি জিনিস তা জানলেও এর সম্পর্কে বিস্তারিত জানেন না। আজ এই
আর্টিকেলটিতে টিউবলেস টায়ার সম্পর্কে সহজ ভাষায় বিস্তারিত আলোচনা করব।
এখন নতুন যত মোটরসাইকেল তৈরি হচ্ছে তার বেশিরভাগ গুলোতেই টিউবলেস টায়ার ব্যবহার করা হচ্ছে। বিশেষ করে ১৫০ cc বাইকগুলোতে।
আস্তে আস্তে সব বাইকে টিউবলেস টায়ার ব্যবহার করা হবে।
সব কিছুরই সুবিধা অসুবিধা আছে। ঠিক তেমনি টিউবলেস টায়ার এরও সুবিধা অসুবিধা আছে। চলুন দেখে নেই এর সুবিধা এবং অসুবিধা।
২. Puncture হলেও আস্তে আস্তে হাওয়া বের হয়। চলন্ত অবস্থায় Puncture হলেও দুর্ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা থাকে না।
৩. টিউবলেস টায়ারে জেল ব্যবহার করা যায়। যা চলন্ত অবস্থায় Puncture হলেও সাথে সাথে সেটা পুরন হয়ে যায়। যার ফলে হাওয়া বের হয়ে যায় না।
৪. কম এয়ার প্রেশারে টিউব টায়ার থেকে টিউবলেস টায়ার ভাল পারফরমেন্স দেয়।
৫. টিউবলেস টায়ার টিউবটায়ার থেকে পাতলা হওয়াতে বাইকের পারফরমেন্স ভাল দেয়। ওজন কম হওয়া মানেই মাইলেজ ভাল দেওয়া।
৬. টিউবলেস টায়ার ব্লাস্ট হউয়ার কোন সম্ভাবনা নেই।
৭. টিউবলেস টায়ার হাই স্পিডে টিউব টায়ার থেকে ভাল গ্রিপ দেয়।
২. টিউবলেস টায়ারটি রিমে বসানো একটু দক্ষতার বিষয়। এটা মেশিনে করতে হয়, ম্যানুয়ালি রিমে টিউবলেস টায়ার লাগাতে গেলে রিমের ক্ষতি হতে পারে।
৩. টিউব টায়ারে বড় Puncture হলে বা ফেটে গেলে শুধু টিউব পাল্টালেই হয়। টায়ার পাল্টাতে হয় না। কিন্তু এটি টিউবলেস টায়ারের ক্ষেত্রে হলে পুরো টায়ার টাই পাল্টাতে হয়।
৪. টিউব টায়ার থেকে টিউবলেস টায়ারের দাম বেশি।
এই ছিল টিউবলেস টায়ার সম্পর্কে বিস্তারিত। সারাবিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে আমাদের দেশের বাইকগুলোতেও এখন টিউবলেস টায়ারের ব্যবহার শুরু হয়েছে, এবং এটা রাইডারের সেফটি এবং একটি হ্যাসল ফ্রি রাইডের জন্য অত্যান্ত উপকারী একটি ফিচার।
টিউবলেস টায়ার টা আসলে কি?
টিউব+লেস মানে টিউব নেই। এর টায়ার টাই সব কিছু। টায়ার টাই বাতাস ধরে রাখে। এর জন্য কোন টিউব দরকার পরে না। আগের টিউব টায়ার থেকে টিউবলেস টায়ার অনেক ভাল।এখন নতুন যত মোটরসাইকেল তৈরি হচ্ছে তার বেশিরভাগ গুলোতেই টিউবলেস টায়ার ব্যবহার করা হচ্ছে। বিশেষ করে ১৫০ cc বাইকগুলোতে।
আস্তে আস্তে সব বাইকে টিউবলেস টায়ার ব্যবহার করা হবে।
সব কিছুরই সুবিধা অসুবিধা আছে। ঠিক তেমনি টিউবলেস টায়ার এরও সুবিধা অসুবিধা আছে। চলুন দেখে নেই এর সুবিধা এবং অসুবিধা।
টিউবলেস টায়ার এর সুবিধা :
১. টিউবলেস টায়ারে যেহেতু টিউব থাকে না সেহেতু সহজে Puncture হয় না।
২. Puncture হলেও আস্তে আস্তে হাওয়া বের হয়। চলন্ত অবস্থায় Puncture হলেও দুর্ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা থাকে না।
৩. টিউবলেস টায়ারে জেল ব্যবহার করা যায়। যা চলন্ত অবস্থায় Puncture হলেও সাথে সাথে সেটা পুরন হয়ে যায়। যার ফলে হাওয়া বের হয়ে যায় না।
৪. কম এয়ার প্রেশারে টিউব টায়ার থেকে টিউবলেস টায়ার ভাল পারফরমেন্স দেয়।
৫. টিউবলেস টায়ার টিউবটায়ার থেকে পাতলা হওয়াতে বাইকের পারফরমেন্স ভাল দেয়। ওজন কম হওয়া মানেই মাইলেজ ভাল দেওয়া।
৬. টিউবলেস টায়ার ব্লাস্ট হউয়ার কোন সম্ভাবনা নেই।
৭. টিউবলেস টায়ার হাই স্পিডে টিউব টায়ার থেকে ভাল গ্রিপ দেয়।
টিউবলেস টায়ারের অসুবিধা :
১. টিউবলেস টায়ার যদি Puncture হয় তাহলে তা ঠিক করানো একটু মুশকিল হয়ে যায়। সবাই টিউবলেস টায়ার ঠিক করতে পারে না। আবার সবার কাছে এই টায়ার ঠিক করার যন্ত্র ও থাকে না।২. টিউবলেস টায়ারটি রিমে বসানো একটু দক্ষতার বিষয়। এটা মেশিনে করতে হয়, ম্যানুয়ালি রিমে টিউবলেস টায়ার লাগাতে গেলে রিমের ক্ষতি হতে পারে।
৩. টিউব টায়ারে বড় Puncture হলে বা ফেটে গেলে শুধু টিউব পাল্টালেই হয়। টায়ার পাল্টাতে হয় না। কিন্তু এটি টিউবলেস টায়ারের ক্ষেত্রে হলে পুরো টায়ার টাই পাল্টাতে হয়।
৪. টিউব টায়ার থেকে টিউবলেস টায়ারের দাম বেশি।
এই ছিল টিউবলেস টায়ার সম্পর্কে বিস্তারিত। সারাবিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে আমাদের দেশের বাইকগুলোতেও এখন টিউবলেস টায়ারের ব্যবহার শুরু হয়েছে, এবং এটা রাইডারের সেফটি এবং একটি হ্যাসল ফ্রি রাইডের জন্য অত্যান্ত উপকারী একটি ফিচার।
No comments:
Post a Comment